শিশু ও মাতৃত্ব কালীন ভাতা আবেদন 2023

শিশু ও মাতৃত্ব কালীন ভাতা আবেদন

শিশু ও মাতৃত্ব কালীন ভাতা আবেদন 2023

হ্যালো বন্ধুরা বরাবরের ন্যায় আজকেও আপনাদের মাঝে নতুন একটি টপিক্স নিয়ে হাজির হয়েছি । আজকের আলোচনা শিশু ও মাতৃত্বকালীন ভাতার আবেদন কিভাবে করতে হবে, আবেদনের যোগ্যতা ও টাকার পরিমাণ নিয়ে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গর্ভবতী মা এবং দরিদ্র পরিবারের শিশুদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য একটি ভাতা চালু করেছে। অনেকেই জানেন না কিভাবে আবেদন করতে হয় এবং কাগজপত্র পেতে কত খরচ হয়।

শিশু ও মাতৃ কালীন ভাতা 2023

এই নিবন্ধনে আপনারা শিশু ও মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য কিভাবে অনলাইনে আবেদন করতে হবে তার নিয়মাবলী সহ বিস্তারিত জানতে পারবেন। বাংলাদেশের দরিদ্র পরিবারের গর্ভবতী মা ও শিশুকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি ভাতা চালু করেছেন। কিন্তু এই ভাতা পাওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয় তা অনেকেই জানেনা,ফলে অনেকেই এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। 

তাই আজকে আমরা শিশু ও মাতৃ কালীন ভাতার জন্য কিভাবে অনলাইনে আবেদন করতে হয় তা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনাদের সুবিধার্থে শিশু ও মাতৃত্ব ভাতা সম্পর্কে কিছু নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তত্ত্ব সংগ্রহ করে সুষ্ঠুভাবে আবেদন করতে পারবেন।

শিশু ও মাতৃত্ব কালীন ভাতা আবেদন 2023

এ নিবন্ধ থেকে আপনি আরোও জানতে পারবেন শিশু ও মাতৃ কালীন ভাতার আবেদন, শিশু ও মাতৃত্বকালীন ভাতার টাকার পরিমান, আবেদনের যোগ্যতা এবং শিশু কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে এই নিবন্ধটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব ভালো ভাবে অনুসরণ করতে হবে।

শিশু ভাতা আবেদন ২০২৩

আপনি শিশু এবং মাতৃত্ব স্থায়ী ভাতা আবেদন, শিশু এবং মাতৃত্ব পোর্টাল ভাতার জন্য যোগ্যতা, অর্থের সম্ভাবনা এবং শিশু কার্ড সম্পর্কে এখানে জানতে পারবেন। নেটওয়ার্ক ডকুমেন্ট কিভাবে অনলাইনে আবেদন এবং জমা দিতে হবে, প্রত্যাহার প্রক্রিয়া। আপনি যদি এই ভাতার জন্য উপযুক্ত তবে নির্দেশিত তথ্যটি স্ক্রিপ্ট না করে পুরো নিবন্ধটি যত্ন সহকারে পড়ুন।

শিশু ভাতার জন্য আবেদন করার জন্য, আপনাকে প্রথমে বাংলাদেশের শিশু ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে https://mowca.gov.bd/ প্রবেশ করতে হবে  এবং সেই অনুযায়ী আবেদন জমা দিতে হবে।আপনি যদি শিশু ভাতা পাওয়ার জন্য যোগ্য হয়ে থাকেন তবে আপনাকে শিশু কার্ডের নামে একটি কার্ড প্রদান করা হবে।

এরপর শিশু ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একজন কর্মকর্তা অভিযোগের সত্যতা যাচাই করেন।আপনি যদি চান তাহলে চেক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।

মাতৃত্বকাল ভাতার আবেদন ফরম ২০২৩

অনেকের ভাতা পাওয়ার যোগ্যতা থাকলেও অনলাইনে আবেদন না করার কারণে তা পাচ্ছেন না। আপনি যদি এই নিবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তবে আপনি সহজে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। তাই আসুন শিশু এবং মাতৃত্বকালীন ভাতার আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি এবং অনলাইনে মাতৃত্বকালীন ভাতার আবেদন করার জন্য কি কি লাগতে পারে তা জেনে নেওয়া যাক। শিশু-মাতৃ কালীন ভাতার আবেদনের নিয়ম- 2022

মাতৃত্বকাল ভাতার আবেদন ফরম

দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্ত্বকাল ভাতা মঞ্জুরীর আবেদন ফরম (নতুন)

ফরমটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করতে হবে। প্রিন্ট করার পর তা সহস্তে পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম এ প্রথমে

১.আবেদনকারীর নাম

২.পিতার নাম,

৩.মাতার নাম

৪. স্বামীর নাম,

৫. বর্তমান ঠিকানা

৬. স্থায়ী ঠিকানা,

৭.মোবাইল নাম্বার

৮.জন্মতারিখ,

৯. জন্ম নিবন্ধন সনদ নম্বর

১০. জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর,

১১. শিক্ষাগত যোগ্যতা

১২.রক্তের গ্রুপ,

১৩. প্রথম গর্ভধারণকাল

১৪. দ্বিতীয় গর্ভধারণকাল,

১৫.প্রতিবন্ধী কিনা,

১৬.পেশা,

১৭.মাসিক আয়,

১৮.পরিবারের উপার্জনক্ষম মহিলার সংখ্যা ,

১৯. বসতবাড়ি আছে কিনা ,

২০. সরকার প্রদত্ত অন্য কোন সুবিধা পাচ্ছেন কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে পুরন করার পর তারিখ ও আবেদনকারীর স্বাক্ষর দিতে হবে।

২১.বর্তমান ঠিকানা

২২.স্থায়ী ঠিকানা

আবেদন ফরম এর সাথে  দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে ইউনিয়ন পরিষদে জমা প্রদান করতে হবে। শিশু ও মাতৃ কালীন ভাতার আবেদনের নিয়ম-যোগ্যতা-টাকার-পরিমাণ-2023

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা/উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত গর্ভধারণের সনদপত্র, ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক দুই কপি জন্ম নিবন্ধন সনদ, নাগরিক সনদপত্র এবং পাসপোর্ট সাইজের ছবি। শিশু-মাতৃ কালীন ভাতার আবেদনের নিয়ম-2023

ভাতা পাওয়ার যোগ্যতা

দরিদ্র মাতার জন্য মাতৃত্ব ভাতা, মার্চ, 2011 এর অপরাধ নীতির সাথে চুক্তিতে প্রয়োগ করা হয়েছে। এখন আসুন জেনে নেওয়া যাক মাতৃত্ব ভাতা পাওয়ার জন্য কী কী যোগ্যতা প্রয়োজন।

১। প্রথম বা দ্বিতীয় গর্ভকালীন সময়কাল (যে কোনো সময়)।

২। বয়স কমপক্ষে 20 বছর বা তার বেশি।

৩। মোট মাসিক আয় 1500/-টাকার নিচে।

৪। দরিদ্র প্রতিবন্ধী মায়েরা বেশি অগ্রাধিকার পাবেন।

৫। শুধু একটি বাড়ি আছে বা অন্য জায়গায় থাকতে হবে।

৬। নিজের বা পরিবারের জন্য কোনো কৃষি জমি নেই, মাছ চাষের জন্য কোনো পুকুর নেই।

৭। বাছাইয়ের সময় আবেদনকারীকে অবশ্যই গর্ভবতী হতে হবে, অর্থাৎ জুলাই মাসে।

৮। প্রথম ও দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার সন্তান গর্ভাবস্থায় বা জন্মের ২ (দুই) বছরের মধ্যে মারা গেলে,
তৃতীয় গর্ভাবস্থায় ভাতা দেওয়া হবে।

৯। সুবিধাভোগীরা জীবনে একবার 2 (দুই) বছরের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা পাবেন।

১০। যদি কোনো কারণে শিশুর মৃত্যু হয় বা গর্ভপাতের কারণে চক্রটি অসম্পূর্ণ থাকে,

তারপর যদি সে গর্ভবতী হয়

১১। আবার, অন্যান্য শর্ত পূরণ হলে তিনি পরবর্তী 2 (দুই) বছরের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার অধিকারী হবেন।

যদি উপরে উল্লিখিত শর্তগুলির মধ্যে কেউ 1, 2, এবং 7 সহ কমপক্ষে 5 (পাঁচ) শর্ত পূরণ করে তবে তার নাম প্রাথমিক তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং ভাতা পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।  শিশু ও মাতৃ কালীন ভাতার আবেদনের নিয়ম-যোগ্যতা-টাকার-পরিমাণ-2023

ধন্যবাদ আপনাকে শেষ অবধি এই নিবন্ধটি অনুসরণ করার জন্য। আশা রাখি উপরে প্রদত্ত শিশু ও মাতৃত্ব ভাতা কালীন সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। শিশু মাতৃত্বকালীন ভাতা সম্পর্কে আপনার কোন তথ্য বা প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

আপডেট সব তথ্য পেতে আমাদের পেজের সাথেই থাকুন,ধন্যবাদ

শিশু ও মাতৃত্ব কালীন ভাতা আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম দেখে নিন

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম দেখে নিন

কৃতজ্ঞতা স্বীকার-জীবনে চলার পথে আমরা অনেকের কাছ থেকে নানা রকম সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে থাকি। এ জীবনে চলার পথে আমরা অনেকের কাছে কৃতজ্ঞ। আমাদের জীবনটি খুবই স্বল্প হলেও আমরা আমাদের জীবনে নানা রকম সমস্যায় পড়ি এবং এই সমস্যা থেকে অনেকে আমাদের উদ্ধার করে এবং আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকি।

এই সাহায্য সহযোগিতা পাবার জন্য আমাদের অনেকের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হয়। কিন্তু আমরা কি কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম জানি? আজকে যদি আপনারা কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম শিখতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু আপনাদের জন্য। হ্যাঁ বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদেরকে শেখাবো কিভাবে কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম    ।

কৃতজ্ঞতা অর্থ কি

কৃতজ্ঞতা শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ। যে শব্দটির মূল শব্দ হলো কৃতজ্ঞ। অর্থাৎ শব্দটি কৃতজ্ঞ থেকে এসেছে এবং কৃতজ্ঞ শব্দটি একটি বিশেষণ পদ। কৃতজ্ঞতা অর্থ হলো উপকার মনে রেখে তা স্বীকার করে নেওয়া। অর্থাৎ আপনাকে কেউ যদি কোনরকম উপকার করে থেকে থাকে তাহলে আপনারা সেই উপকর টিকে মেনে নিয়ে তা স্বীকার করাকে কৃতজ্ঞতা বলে।

সবদিক দিয়ে বিবেচনা করে বলা যায় কৃতজ্ঞতা অর্থ হলো মানুষের উপকার কে স্মরণ রাখা এবং তা স্বীকার করে নেওয়া।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম 

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম

প্রত্যেকটি জিনিস লেখার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম থেকে থাকে ঠিক তেমনি কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম কিছু রয়েছে যা কৃতজ্ঞতা বা পত্র হলো একজনের,রাখতেও একসময় চিঠির অবদান ছিল। পত্রে আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। কৃতজ্ঞতা স্বীকার পত্র লেখার আগে আপনাকে এই নিয়মগুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং তারপর সেই নিয়ম অনুসরণ করে কৃতজ্ঞতা পত্র লিখতে হবে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম।

  •  সর্বপ্রথম  আপনি যে ব্যক্তিকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার পত্র লিখছেন তাকে  সম্বোধন করুন কোন ভাল একটি  সম্বোধন শব্দ দিয়ে।  যেমনঃ  প্রিয়,  প্রিয় ভাই,  প্রিয় বোন,  প্রিয় বন্ধু ইত্যাদি।
  • কৃতজ্ঞতা পত্রের  শুরুটা তার খোঁজখবর এবং তাকে অভিবাদন  করুন  যেমন সে কেমন আছে  কোথায় আছে  ইত্যাদি দিয়ে
  • কৃতজ্ঞতা পত্রে সর্বপ্রথম তার উপকার টি স্বীকার করে নিন এবং ভালোমতো উপস্থাপন করুন।  খুব বিনয়ের সাথে তার উপকার টি আপনার জীবনে ভালো একটি প্রভাব ফেলেছে তা উপস্থাপন করুন।
  • খুব সাবলীল ভাবে এবং সহজ ভাষা দিয়ে কৃতজ্ঞতা পত্রটি লিখুন জটিল ভাষা এবং সহজে বোঝা যায় না এরকম ভাষা ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন।
  • কৃতজ্ঞতা পত্রটি কয়েকটি ভাগে অর্থাৎ কয়টি পর্বে  বিভক্ত করে লিখুন।  এতে করে পাঠক আপনার লেখাটি পড়ে মজা পাবে।
  • যে ব্যক্তির কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছেন তার চরিত্র সম্পর্কে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রশংসনীয় বাক্য উল্লেখ করতে পারেন।
  • মনে রাখবেন আপনার প্রশংসার জন্য খুব বেশি না হয়ে থাকে।  সীমিত পরিসরে আপনি তার ব্যাপারে প্রশংসা করুন।
  • কৃতজ্ঞতা পত্র লেখার সময় সাবধান থাকবেন যেন কোনরকম বানান ভুল না হয়ে থাকে।
  • এবার একদম শেষে এসে আপনার কৃতজ্ঞতা স্বীকার পত্রের ইতি টানুন এবং সুন্দর একটি বাক্য দিয়ে এটি শেষ করুন। আপনার শেষে এসে নাম প্রকাশ করুন।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম নমুনা 

উপরে আমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের যথেষ্ট ধারণা দিয়েছি বলে আশা করা যায় এখন আমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম নিয়ে আপনাদের মাঝে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নমুনা তুলে ধরব যেন আপনারা লেখার সময় এই নমুনাগুলো দিয়ে আপনার লেখা সুন্দর করতে পারেন।

বড় ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা

প্রিয় ভাই

এটা আসলে আজকে আমাকে বলতেই হচ্ছে জীবনে আমি আপনার মত একজন বড় ভাই পেয়েছি। আমি আপনার ভাই হয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে আজকে আপনার উদ্দেশ্য এই লেখাটি। জানি না কিভাবে নিচ্ছেন। তবে আপনাকে আজ এই লেখা টি না লিখে পাড়ছি না।

ছোট বেলা থেকে বাবা মায়ের পরে আপনাকে একজন শ্রেষ্ঠ অভিভাবক হিসেবে পেয়েছি ভাইয়ের পাশাপাশি। ছোট বেলা থেকেই আপনাকে আমার সব সমস্যায় পেয়েছি। যেমন আমার শ্রেষ্ঠ অভিভাবক ছিলেনে ঠিক তেমনি একজন ভালো বন্ধুও ছিলেন।

আমার জীবনে আমি আপনার মত একজন ভাই পেয়ে  আসলেই কৃতজ্ঞ। পড়াশোনা থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে আমি সর্বদা আপনার সহযোগিতা পেয়েছি। আপনি আমার জীবনে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি। আপনাকে আমার সকল বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার আদরের বোন,

ইশিতা

উপহার পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

প্রিয় বন্ধু!

তোমাকে আমার জন্মদিনে এরকম একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ বই দেওয়ার জন্য অন্তরের অন্তস্থঃতল থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ” প্যাড়াডক্সিকাল সাজিদ” এবং  “আরিফ আজাদ” যে আমার একজন প্রিয় লেখক এটি স্বরণ রেখে ” প্যাড়াডক্সিকাল সাজিদ ” বই টি আমাকে উপহার হিসাবে দেওয়ার জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।

আমাদের এরকম বন্ধুত্ব ঠিকে থাকুক হাজার বছর আমি এই প্রত্যাশা করি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত আমি তোমাকেই আমার বন্ধু হিসাবে রাখতে চাই।

তোমার প্রিয় বন্ধু! 

অহনা

শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

প্রিয় শিক্ষক! 

আসসালামু-আলাইকুম! আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আপনার স্বাস্থের মঙ্গল কামনা করি। আজকের এই লেখা টি শুধু আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ  করার জন্য। জানিনা আপনি এটিকে কিভাবে নিচ্ছেন তবে আজকে আমার এই লেখাটি লিখতে হচ্ছে কেননা আমি আসলেই গর্বিত আপনাকে আমার শিক্ষক হিসেবে পেয়ে।

বাবা মায়ের পর আপনার উপকার আমি কখনোই ভুলবো না আপনার কাছ থেকে আমার অনেক কিছু শেখা জীবনের চলার পথে আপনার সাথে আমার অনেক কিছু শেখা হয়েছে যা অন্য কারো কাছ থেকে শিখতে পারিনি কোনোভাবেই। আপনি আমকে এমন ভাবে শিখিয়েছেন যা হয়তো অন্য কারো কাছ থেকে কখনোই পেতাম না। আজকে আপনাকে বলতেই হচ্ছে প্রিয় শিক্ষক আপনার জন্য আজকে আমার সফলতা।

আজকে আমি আপনার কছে কৃতজ্ঞ! আপনার মত শিক্ষক যেন সবাই পায়।

 আপনার আদরের শিক্ষার্থী,

সৌরভ

শেষ কথা

কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করলাম এবং আপনাদের মাঝে কৃতজ্ঞতা স্বীকার লেখার নিয়মের নমুনা তুলে ধরলাম আপনারা এই নমুনাগুলো আপনার লেখার সময় কাজে নিতে পারেন আপনি এর থেকে ভাল লিখতে পারলে অবশ্যই সেটি ভালো ফলাফল দিবে।

আজকে এ পর্যন্ত দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে এসে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের এই ছোট্ট ওয়েবসাইটটির সঙ্গেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

টিকটক(Tiktok) ভিডিও কিভাবে বানাবো l টিকটক থেকে টাকা ইনকাম এর নতুন উপায়– ২০২৩

টিকটক(Tiktok) ভিডিও কিভাবে বানাবো l টিকটক থেকে টাকা ইনকাম এর নতুন উপায়

টিকটক আজকে আলোচনাটা হবে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া টিকটক নিয়ে। আপনি কি নিজের দক্ষতা বা নিজের সুপ্ত প্রতিভা অন্যের মাঝে শেয়ার করতে চান? নিজের পাবলিসিটি বাড়াতে চান বা নিজেকে সারা বিশ্বের মাঝে তুলে ধরতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধুই আপনার জন্য।

কেননা আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি কিভাবে আপনারা নিজেকে পুরো বিশ্বের মাঝে তুলে ধরতে পারবেন। আপনার সুপ্ত প্রতিভা কিভাবে মানুষকে দেখাবেন। কিভাবে আপনি আপনার নিজের পাবলিসিটি বাড়াতে পারবেন সকল বিষয় নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি। 

 আজকে আলোচনায় আমরা মূল যে বিষয়টিকে ফোকাস করব সেটি হল টিকটক। ইতিমধ্যে  আমার মনে হয় টিকটক নান টি না শোনার মত খুব বেশি জনগণ আমাদের দেশ এবং বিশ্ব নেই। প্রায় অধিকাংশ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ার টিকটক সম্পর্কে ধারণা রাখে এবং অনেক মানুষই হয়তো এর নাম শুনেছে।

জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আজকে আমরা একটি আর্টিকেল আমাদের সাইটে প্রকাশ করতে যাচ্ছি এবং আমরা দেখাবো টিকটক সম্পর্কিত প্রায় সকল তথ্যাবলী আপনাদের সুবিধার্থে যেন আপনারা টিকটক সম্পর্কে ভালো ধারণা পান।

টিকটক কি?

 মূলত টিকটক হল একটি সোশ্যাল মিডিয়া। যেখানে আপনারা খুব সহজে আপনার করা ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন। টিকটক কে অনেকেই ভিডিও শেয়ারিং এপ্লিকেশনও বলে থাকে। আপনি যদি আপনার ভিডিও শেয়ারিং করতে চান তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি প্ল্যাটফর্ম হবে এই জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া টিকটক।

জনপ্রিয়তার চুড়ায় পৌঁছানো টিকটক অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের ভিডিওকে এক নিমিষেই লাখো ব্যবহারকারী বা লোকজনের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন।

নিজের পাবলিসিটি বা প্রতিভা অন্যের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনারা চাইলে মোক্ষম একটি সুযোগ নিতে পারেন tiktok এর সাথে। টিকটক এর মাধ্যমে তৈরি কৃত ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও আপনাকে জনপ্রিয়তার শিকড়ে নিয়ে যেতে পারে। তবে সেই ভিডিও তৈরি করতে অবশ্যই আপনাকে কষ্ট করতে হবে এবং আপনার সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করতে হবে।

জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া আপনি চাইলে যে কারো সাথে ভিডিও শেয়ারিং চ্যাটিং ইত্যাদি করতে পারবেন। আমরা অনেকেই নিজেকে তুলে ধরার জন্য মরিয়া হয়ে যাই। তো আগের দিনে আমরা দেখেছিলাম নিজেকে তুলে ধরার মতো ভালো কোনো মাধ্যম ছিল না। তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু পেয়েছি যার মাধ্যমে নিজেকে তুলে ধরতে পারি সেই অনেক কিছু পাওয়ার মধ্যে টিকটক অন্যতম।

টিকটক সৃষ্টির ইতিহাস

২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সোশ্যাল মিডিয়া টির মূল লক্ষ্য ছিল মানুষের মাঝে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং এর জনপ্রিয়তা অর্জন করা। যা আজকে প্রায় পেয়েই গেছে এই জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া টি। ২০১৬ সালে ঝাং ইয়েমিং এর হাত ধরে টিক টক অ্যাপ্লিকেশনের যাত্রা শুরু হয়। যদিও টিকটক অ্যাপ্লিকেশনটির মূল প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন বাইডেন্স করপোরেশন।

ঝাং ইয়েমিং টিকটক এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চিনের নাগরিক অর্থাৎ এ থেকে আমরা নিশ্চিত হতে পারি টিকটক চীনা দেশ থেকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

 অল্প কয়েক বছরের মধ্যেই আমরা টিকটকের সফলতা খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে পারছি। মাত্র ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠাতা লাভ করেই ২০২২ সালে এসে তাদের জনপ্রিয়তা প্রায় আকাশচুম্বি। যা আপনারা আপনাদের অবস্থান থেকেই বুঝতে পারছেন আশা করি।

বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ১০০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহার করা হচ্ছে চীনা নাগরিকের তৈরি কৃত এই জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়ার টিকটক। এশিয়া মহাদেশের সীমান পেরিয়ে এখন এই অ্যাপ্লিকেশনটি পারি জমিয়েছে আমেরিকার দিকে।

শুরুর দিকে টিকটক কে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং এপ্লিকেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং প্রতিষ্ঠাতা গন চেয়েছিলেন tiktok এর মাধ্যমে মানুষ যেন তাদের সংক্ষিপ্ত ভিডিও গুলো অন্যান্য ব্যবহারকারীর কাছে খুব সহজে শেয়ার করতে পারে এবং তাদের ট্যালেন্ট বিশ্বজুড়ে দেখাতে পারে।

সর্বপ্রথম প্রায় ৩০ সেকেন্ডের মত ভিডিও আপলোড দেওয়া যত টিক টক কিন্তু এ নিয়ম তুলে নিয়ে বর্তমান সময়ে আপনারা যদি চান প্রায় ১৫ মিনিটের মত একটি ভিডিও tiktok এ আপলোড দিতে পারবেন যা টিক টক ব্যবহারকারীদের জন্য আসলে একটি সুসংবাদ।

এক নজরে টিকটক এর পরিচিতি! 

টিকটক আইডি কিভাবে খুলবো

আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে tiktok অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করার একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং আপনিও চাচ্ছেন আপনাকে তুলে ধরতে পুরো বিশ্বের মধ্যে। টিকটক ব্যবহার করতে গেলে অবশ্যই তাদের অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে। তা না হলে আপনারা ভালো ফিচার উপভোগ করতে পারবেন না।

আপনি tiktok অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোর থেকে সংগ্রহ করে নিবেন।  আশা করা যায় আপনারা এই কাজটি সহজে করতে পারবেন এবং পরবর্তী ধাপ টিকটক আইডি কিভাবে খুলবো এই ব্যাপারটি আমি পুরোপুরি ক্লিয়ার করে দিচ্ছি।

ধাপঃ-১  প্রথমে আপনি play store থেকে tiktok অ্যাপ্লিকেশনটি সংগ্রহ করার পর টিক টক অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করবেন। টিকটক অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করার পর নিচেরর মত একটি উইন্ডো দেখতে পারবেন।

এখানে একাউন্ট নামের একটি অপশন রয়েছে সে বাটনটিতে ক্লিক করে দেবেন। নিচে আমরা স্ক্রিনশটে মার্ক করে দিয়েছি।

ধাপঃ-২ তারপর নিচেরর মত একটি পেজে আপনাকে নিয়ে যাওয়া হবে। এখানে আপনার লগইন নামে একটি বাটন দেখতে পারবেন তো আপনারা খুব সহজভাবে এই বাটনটিতে ক্লিক করে দিবেন।

ধাপঃ-৩ এবার আপনাদের মাঝে কিছু অপশন শো করা হবে। এখানে আপনি যেটি দিয়ে আপনার একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করে দিবেন। এখানে প্রায় অনেক কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়েছে যেমনঃ

ফেসবুকের মাধ্যমে।

মোবাইল নাম্বার  ইমেইল  বা ইউজার নেম এর মাধ্যমে।

গুগল একাউন্টের মাধ্যমে।

 টুইটারের মাধ্যমে।

VK এর মাধ্যমে।

তা আপনার এখান থেকে যেকোনো একটি মাধ্যম সিলেক্ট করে দিব। google এর মাধ্যমে খোলা খুবই সহজ তো আমি গুগল সিলেক্ট করে দিলাম আপনারা চাইলে এটি করতে পারেন।

ধাপঃ-৫  এবার আপনার মোবাইলে থাকা সবগুলো গুগল একাউন্ট এখানে শো করবে। আপনি যে অ্যাকাউন্টটি দিয়ে টিকটক খুলতে চাচ্ছে একাউন্টে সিলেক্ট করে দিন।

ধাপঃ-৬ এবার আপনি নতুন একটি পেজে আসবেন এবং এখানে আপনি আপনার বার্থডে দিবেন এবং Next বাটনে ক্লিক করে দিন।

ধাপঃ-৭  এবার আপনার ইউজার নেম সিলেক্ট করতে হবে। দেখতে পারবেন নিচে একটি ইন্টার বক্স রয়েছে। এখানে আপনি আপনার ইউজার নেম দিয়ে দিন। তারপর Sing Up বাটনে ক্লিক করলে আপনার একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।

এই ভাবেই মূলত টিকটক একাউন্ট খুলতে হয়। আমরা আপনাদের স্ক্রিনশটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলাম আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 

 টিকটক ভিডিও কিভাবে বানাবো

তো আপনারা টিকটক অ্যাপ্লিকেশন থেকে খুব সহজে টিকটক ভিডিও বানাতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে টিউটোরিয়াল হিসেবে tiktok ভিডিও কিভাবে বানাবো এই বিষয়টি শেয়ার করবো। আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পারবেন তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন।

ধাপঃ-১  প্রথমে আপনারা tiktok অ্যাপ্লিকেশনে প্রবেশ করুন এবং নিচে যে প্লাস আইকনটি রয়েছে সেটিতে ক্লিক করুন।

 ধাপঃ-২  এবার আপনার ক্যামেরা ওপেন হয়ে যাবে এবং আপনি যা কিছু ভিডিও করতে চান সেটি ১৫ সেকেন্ড ধরে বা ৬০ সেকেন্ড ধরে ভিডিও করুন। এখানে আপনার অনেকগুলো অপশন দেখতে পারবেন আপনারা চাইলে সে অপশন থেকে ভিডিওর সাথে অডিও সং লাগাতে পারবেন।

ধাপঃ-৩  এরপর আপনারা ভিডিওটি কমপ্লিট করবেন এবং আপনাকে পরবর্তী একটি পেজে নিয়ে আসা হবে। এখানেও আপনারা প্রায় অনেকগুলো অপশন দেখতে পারবেন এখান থেকে আপনি আপনার ভিডিওটি চাইলে এডিট করতে পারবেন। ক্রোপ করতে পারবেন আর নানা রকম ভিডিও ইফেক্ট করতে পারবেন। সবকিছুই প্রায় এখান থেকে করতে পারবেন। তো সবকিছু করা হয়ে গেলে আপনার নেক্সট বাটনটিতে ক্লিক করে দিন।

ধাপঃ-৪  এবার আপনাকে পোস্ট করার মেইন পেজে নিয়ে আসা হবে। এখানে আপনি আপনার হ্যাসটেক আপনার ভিডিওর টাইটেল ইত্যাদি দিন। তারপর নিচে আপনারা দেখতে পারবেন পোস্ট নামের একটি অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করুন। এখানে ক্লিক করলেই আপনারা আপনাদের ভিডিওটি সবার মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন এবং আপনার ভিডিওটি পোস্ট করা হয়ে যাবে।

ছবি দিয়ে কিভাবে টিকটক বানাবো 

বর্তমান সময় ছবি দিয়ে টিকটক কা ভিডিও বানানো একটি ট্রেন্ডিং বিষয়।  আপনি যদি ট্রেন্ডিং ভিডিও তে অংশগ্রহণ করতে চান তাহলে আপনি tiktok অ্যাপ্লিকেশন থেকেই এই ছবি দিয়ে ভিডিও বানাতে পারবেন। 

তবে আপনি যদি রেনডমলি ছবি দিয়ে নানা রকম ইফেক্ট করে ভিডিও বানাতে চান তাহলে আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্য নিতে হবে। আর সেই অ্যাপ্লিকেশনটির নাম হলো Cup cut. তো আপনারা চাইলে এই অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোর থেকে খোঁজাখুঁজি করে সংগ্রহ করতে পারেন শুধু সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।

টিকটক লেখা ভিডিও কিভাবে বানাবো

টিকটকে যদি আপনার লেখা ভিডিও বানাতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে সেই উপরের যে একটি অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে কথা বলেছি সে অ্যাপ্লিকেশনটি সাহায্য নিতে হবে। আপনারা চাইলে এখান থেকে আপনার ভিডিওতে নানা রকম টেক্সট আর টাইপ করতে পারবেন। এই বিষয়টি খুবই সহজ আপনার অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করলেই দেখতে পাবেন।

 টিকটক থেকে টাকা ইনকাম

আপনারা জেনে খুশি হবেন টিকটক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে নিজেকে পুরো বিশ্বের মাঝে তুলে ধরার পাশাপাশি আপনারা চাইলে টিকটক থেকে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম খুবই জনপ্রিয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আর আমাদের মাঝে হয়তো অনেক মানুষ এই আছে যারা অনলাইন ইনকামের সাথে সম্পৃক্ত এবং অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে কিছু জানি। তো অনলাইন ইনকামের একটি মাধ্যম হলো টিকটক থেকে টাকা ইনকাম।

আপনারা যে কেউ চাইলে টিকটক থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই। tiktok অ্যাপ্লিকেশন আপনাদের জন্য এই সুযোগ সুবিধাটি করে দিয়েছে। যেন তাদের ব্যবহারকারীরা টিকটক থেকে ভালো পরিমানে উপার্জন করতে পারে।

আপনি যদি টিকটক ব্যবহার করে  থাকেন তাহলে আপনারা টিকটকের এই সুযোগটি ব্যবহার করে বা কাজে লাগিয়ে ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন। 

টিকটক থেকে উপার্জন করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং  ভালোমতো স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করতে হবে আজকে আমি আপনাদেরকে খুব সহজে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো ধারণা দেবো এবং আপনাদের মাঝে পুরো বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করব।

টিকটক থেকে আপনারা মূলত দুইটি উপায়ে উপার্জন করতে পারবেন যেমনঃ

  • টিকটক অ্যাপ্লিকেশন থেকে উপার্জন। 
  • টিকটক অডিয়েন্সের মাধ্যমে উপার্জন। 

টিকটক অ্যাপ্লিকেশন থেকে উপার্জন

টিকটক এপ্লিকেশন থেকে উপার্জনের কিছু নিয়ম কানুন আছে যা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে এবং এখানে আপনার যদি সকল নিয়ম কানুন মেনে চলতে পারেন তাহলে খুব সহজে উপার্জন করতে পারবেন। আর এখান থেকে আপনারা যে উপার্জিত অর্থ পাবেন সেটি আপনাকে tiktok সরাসরি দিয়ে থাকবে অর্থাৎ অ্যাপ্লিকেশন থেকে যা উপার্জন করবেন তার টাকাটা আপনারা সরাসরি tiktok এর কাছ থেকে পাবেন।

এখানে আপনার প্রশ্ন হতে পারে সবাই কি টিক টক অ্যাপ্লিকেশন থেকে উপার্জন করতে পারবেন? হ্যাঁ আপনি যদি tiktok এর সকল নীতিমালা গুলো মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই আপনারা টিকটক থেকে যে কেউ উপার্জন করতে পারবেন।

তাহলে টিকটকের নীতিমালা গুলো কি কি চলুন দেখিঃ

  • আপনার আইডিতে প্রায় এক মিলিয়ন ফলোয়ার থাকা লাগবে।
  • আপনার কনটেন্ট গুলোতে প্রতিনিয়ত ভালো মানের ভিউ থাকতে হবে।
  • আপনার  তৈরি কৃত কনটেন্ট গুলো ভালো মানের হতে হবে। 
  • পরবর্তীতে আপনি তাদের সকল নীতিমালা গুলো মানার পর আপনাকে রিভিউ করা হবে এবং আপনি যদি রিভিউ  ভালো পারফরম্যান্স করেন তাহলে আপনাকে এই টাকা উপার্জন করার পদ্ধতি তৈরি করে দিবে।

 আমরা এখন যে উপায়টি নিয়ে কথা বললাম উপরের যে নীতিমালা গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম এ থেকে হয়তো আপনারা বুঝেই গিয়েছেন এই মেথডে আপনি যদি উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে মেইল ফোকাস দিতে হবে tiktok এর কন্টেন্টের উপরে।

অর্থাৎ আপনাকে ইউনিক এবং মানুষ পছন্দ করে এমন কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনাকে কি কাজ করতে হবে অর্থাৎ আপনি আপনার মেইন ফোকাস আপনার কনটেন্ট এর উপরে দিতে পারেন এবং এখান থেকে খুব সহজে উপার্জন করতে পারেন।

টিকটক অডিয়েন্সের মাধ্যমে উপার্জন

এই মাধ্যমটি খুবই জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ে খুবই আলোড়ন সৃষ্টিকারীএকটি মাধ্যম। যার মাধ্যমে আপনারা চাইলে নিমিষেই টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তো সর্বপ্রথম টাকা উপার্জন করার জন্য আপনার যে জিনিসটি লাগবে সেটি হল আপনার ভালো মানের অডিয়েন্স অর্থাৎ আপনার অডিয়েন্সের পরিমাণ যদি ভালোমানের হয়ে থাকে কয়েক মিলিয়ন তাহলে কিন্তু আপনি আপনার অডিয়েন্সকে কাজে লাগিয়ে অনেক উপায় উপার্জন করতে পারবেন।

কয়কেটি উপায় নিচে দেওয়া হলো!

  • কোন প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে।
  • কোন ইউটিউব চ্যানেল ফেসবুক পেজ  বা tiktok  account প্রমোশনের এর মাধ্যমে।
  • টিকটক অ্যাকাউন্টি সেল করা মাধ্যমে। 

১. যখন আপনারা ভালো পরিমাণের অডিয়েন্স এর মালিক হয়ে যাবেন তখন আর কিছু পণ্য বিক্রেতা আপনার টিকটক একাউন্ট থেকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে হিসেবে ধরে নিবে এবং তারা আপনাকে তাদের প্রোডাক্ট প্রমোট করার মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ করবে। বর্তমান সময়ে এই মাধ্যমে উপার্জন করা খুবই সহজ এবং চমৎকার একটি পদ্ধতি। আপনার যদি ভালো পরিমানের অডিয়েন্স থেকে থাকে তাহলে আপনারা এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।

২. আপনি যেমন আপনার টিকটক একাউন্টে ভালো পরিমাণের অডিয়েন্স বা ফলোয়ার চাই। সেরকম কিন্তু অনেকে আছে যারা তাদের অ্যাকাউন্ট দিতে ভালো পরিমাণে অডিয়েন্স পেতে চায়। যখন আপনার অ্যাকাউন্ট টিতে ভালো পরিমাণের অডিয়েন্স হয়ে থাকবে তখন কিছু মানুষ যারা তাদের নিজের আইডি প্রোমোট করতে চাইবে। তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং আপনারা তাদের আইডি প্রমোট করার মাধ্যমে তাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে উপার্জন করতে পারে।

৩. অনেক মানুষ আছে যারা ভালো পরিমাণের অডিয়েন্স বা ফলোয়ার প্রাপ্ত অ্যাকাউন্ট কিনতে চায়। আপনি যদি ভালো পরিমানের অডিয়েন্স আপনার একাউন্টে আনতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনারা সেই অ্যাকাউন্টটি সেল করে দেওয়ার মাধ্যমেও উপার্জন করতে পারবেন। এতে করে আপনারা ভালো পরিমানের অর্থ পেতে পারেন আপনার একাউন্টে ফলোয়ারের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে। অ্যাকাউন্ট সেল করার জন্য আপনারা নানা রকম ফেসবুক গ্রুপ ফলো করতে পারেন। যেখানে প্রতিনিয়ত tiktok account কেনাবেচা হয়ে থাকে।

 টিকটক রেফার থেকে টাকা ইনকাম

টিকটক রেফার থেকে টাকা ইনকাম করা এক সময় খুবই সহজ পদ্ধতি ছিল এবং যে কেউ তাদের বন্ধু বান্ধব কে টিকটক  এপ্লিকেশনে রেফার করে উপার্জন করতে পারতো ২০২১ সালের দিকে এই পদ্ধতিটি খুবই জনপ্রিয় ছিল এবং আমি নিজেও কয়েকটি বন্ধুবান্ধবকে tiktok অ্যাপ্লিকেশনের রেফার করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণের অর্থ উপার্জন করতে পেরেছিলাম।

আপনারা জেনে দুঃখিত হবেন যে বর্তমান সময়ে রেফার অপশনটি টিকটক কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিয়েছে অর্থাৎ আপনার রেফার করতে পারবেন কিন্তু রেফার করার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন না।  

মূলত একটি প্রতিষ্ঠান রেফার সিস্টেম চালু করে তখন যখন তাদের প্রতিষ্ঠানটির পরিসর বাড়াতে হয় তো ঠিকঠাক প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রচার-প্রচারণা এবং তাদের পরিধি করার জন্য রেফার কার্যক্রমটি হাতে নিয়েছিল পরবর্তীতে একটি সময় এসে তারা এটি স্থগিত ঘোষণা করে দিয়েছে।

কিভাবে টিকটক ভিডিও ভাইরাল করবো / টিকটকে ভাইরাল হওয়ার উপায়

বর্তমানে সময়ে আমরা সবাই চাই নিজেকে ভাইরাল করতে  প্রতিনিয়ত আমরা নানা রকম কাজ করে থাকি। নিজেকে ভাইরাল করার জন্য যেমন নানা মিডিয়ার উপর কন্টেন্ট তৈরি করি। সেটি হোক tiktok বা facebook বা youtube. এখনো আলোচনা করব কিভাবে টিকটক ভিডিও ভাইরাল করবো তা নিয়ে। আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছেন এবং আপনার মনে হয়তো আশা জেগেছে নিজেকে ভাইরাল করার তো নিচে কিছু পদক্ষেপ করা হল যা গ্রহণ করে আপনারা ভাইরাল হতে পারেন।

টিকটকে ভাইরাল হওয়ার উপায়

১. প্রতিনিয়ত ভিডিও পাবলিশ করা

আপনি যদি tiktok এ অল্প সময়ে ভাইরাল হতে চান তাহলে আপনাকে এই পদক্ষেপটি খুব ভালোভাবে মানতে হবে।  প্রতিনিয়ত চেষ্টা করতে হবে আপনার একাউন্টে ভিডিও পাবলিশ করার জন্য। আপনারা একটি নির্দিষ্ট সময় বেছে নিতে পারেন। ধরুন আপনি শুধু সন্ধ্যায় ভিডিও আপলোড বা পাবলিশ করলেন অর্থাৎ একটি দিনের এমন একটি নির্দিষ্ট সময় বেছে নিন যে সময়ে ব্যাবহার কারী রা বেশি উপস্থিত হয়। তাহলে কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই আপনার tiktok ভিডিও ভাইরাল হতে পারে।

২. নিজের প্রোফাইল আপডেট করা 

প্রতিনিয়ত চেষ্টা করবেন আপনার প্রোফাইল কে আপডেট রাখার। আপনার প্রোফাইল তৈরি করার পর নিশ্চয়ই আপনারা কভার ফটো এবং প্রোফাইল পিকচার  আপডেট করেছেন। আপনি চেষ্টা করবেন যেন আপনার প্রোফাইলটি সব সময় আপডেট থাকে। আপনার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করবেন আপনারা প্রোফাইল পিক যেন ভালোভাবে এডিট করা থাকে।

৩.টিকটকের ভাইরাল গানের সাথে ভিডিও পাবলিশ করা

আপনারা যদি নিয়মিত টিকটক ব্যবহার কারী হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনারা দেখতে পারবেন যে প্রতিনিয়ত টিকটকে নানা রকম গান ভাইরাল হয়ে থাকে। তো আপনি যদি কোন ভিডিও পাবলিশ করেন তখন সেই ভাইরাল গান কে আপনি আপনার ভিডিওর সাথে এডজাস্ট করে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ভিডিওটি খুব সহজে ভাইরাল হয়ে যাবে।

৪.টিকটক গেম এর সাথে ভিডিও পাবলিশ 

tiktok এ প্রতিনিয়ত নানা রকম গেম পাবলিশ করা হয় tiktok কোম্পানি থেকে। তো আপনারা চেষ্টা করবেন সেই গেম গুলোর সাথে আপনার ভিডিও পাবলিশ করার। এরকম একটা অবস্থায় দেখা যাবে আপনি যদি প্রতিনিয়ত তাদের সাথে ভিডিও পাবলিশ করেন তাহলে আপনার টিকটক ভিডিওটি ফর ইউ তে যাবে এবং ভাইরাল হয়ে যাবে।

৫. ভালো মানের কন্টেন্ট পাবলিশ করা

বর্তমান সময়ে আপনারা দেখে থাকবেন tiktok এ নানা রকম কন্টেন্ট পাবলিশ করা হয়। আপনি যখন একটি কন্টেন্ট পাবলিশ করবেন তখন অন্যদের কনটেন্ট গুলোর থেকে ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করে সেটি পাবলিশ করার চেষ্টা করবেন। আপনি একটি বিষয় লক্ষ্য করুন মানুষ কিন্তু ভালো যেটি সেটি কিন্তু গ্রহণ করবে। অতএব এই বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন। আপনার কনটেন্ট এর ভিডিও কোয়ালিটি সাউন্ড কোয়ালিটি হাই রাখার চেষ্টা করবেন।

৬. পোস্ট রিলেটেড হ্যাশটেক ব্যবহার করুন 

যখন আপনারা একটি পোস্ট করবেন তখন পোস্ট রিলেটেড হ্যাশটেক ব্যবহার করবেন। এতে করে আপনার ভিডিওটিতে ফর ইউ তে যেতে বেশি সময় লাগবে না। আপনারা দেখে থাকবেন সোশ্যাল মিডিয়ার হ্যাশটেক খুবই জনপ্রিয় একটি ভিডিও ভাইরাল করার উপায়। তাই চেষ্টা করবেন আপনার কন্টেন্ট টা বা ভিডিও রিলেটেড হ্যাসট্যাগ দিতে।

টিকটক ফলোয়ার বাড়ানোর উপায়

আপনি যখন ভাইরাল হয়ে যাবেন তখন কিন্তু আপনার একাউন্টে স্বয়ংক্রি’য়ভাবে ফলোয়ার চলে আসবে। তো টিকটকে এ ফলোয়ার বাড়ানোর উপায় হলো এটি আগে আপনার ভিডিওকে ভাইরাল করতে হবে। তো ভিডিও ভাইরাল করার প্রত্যেকটি স্টেপ আমরা উপরে আলোচনা করে নিয়েছি। তো টিকটকে ফলোয়ার বাড়ানোর আরো একটি উপায়ে রয়েছে যদি আপনার আইডিয়া টি কাজে লাগাতে চান তাহলে কিন্তু এখানেও ভালো ফলোয়ার পেতে পারেন আপনার টিকটক একাউন্টে।

উপায়টি হলো আপনি tiktok এ অনেকগুলো সেলিব্রেটির একাউন্ট দেখতে পারবেন। আপনার কাজটি হলো সেলিব্রেটির অ্যাকাউন্টের যে কনটেন্ট গুলো রয়েছে সেগুলোতে অনেকে কমেন্ট করে। সেই কমেন্টটা করা অ্যাকাউন্টগুলোকে আপনারা গণহারে ফলো দিয়ে আসবেন। পরবর্তীতে দেখতে পারবেন আপনারা ফলো ব্যাক পাচ্ছেন আপনি যাকে ফলো করছেন সেও আপনাকে ফলো করছে। তো এভাবেই tiktok অ্যাকাউন্টে ফলোয়ার বাড়ানো যায়।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় টিকটকার কে

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় টিকটক আর কি আপনার মনে যদি এরকম কোন প্রশ্ন ঘুরে থাকে তাহলে আজকে আপনি এটি সমাধান পেতে যাচ্ছেন।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় টিকটকার হলো সামিমা আফরিন অমি। তাকে প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন লোক ফলো করে। ৩৩৩.১ মিলিয়ন লাইক রয়েছে তার আইডিতে এবং প্রায় পাঁচ হাজারের মতো ভিডিও তিনি তার টিকটক একাউন্টে আপলোড করেছেন।

 তো প্রতিনিয়ত আর সোশ্যাল মিডিয়া নানা রকম তথ্য এটি এখনকার জন্য প্রযোজ্য।

> টিকটক নিয়ে বারবার জিজ্ঞেস করা কিছু প্রশ্নের উত্তর <

১.টিকটক কত ফলোয়ার কেমন আয়?

টিকটকে এমন কোন পদ্ধতির নেই যেখানে আপনারা ফলোয়ার অনুযায়ী টাকা পাবেন অর্থাৎ এটি একটি ভুল প্রশ্ন।

২.টিকটক কেন টাকা দিচ্ছে?

টিকটক তাদের ভালো কনটেন্ট নির্মাতাদের থেকে ভালো কনটেন্ট এর জন্য টাকা দিয়ে থাকে।

৩.বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকটকার কে?

বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকটক আর হল চার্লি ডি’আমেলিও।

৪.টিকটক রেফার থেকে টাকা ইনকাম?

টিকটক থেকে রেফার করার মাধ্যমে উপার্জন করা বর্তমানে একটা কোম্পানি বন্ধ করে দিয়েছে।

৫.টিকটকে কত লাইক কত টাকা?

প্রথম প্রশ্নটি নিয়ে এটিও একটি ভুল প্রশ্ন কেননা টিকটক লাইক অনুযায়ী কোন রকম পেমেন্ট করে না।

শেষ কথা!

 আজকে আমরা tiktok সম্পর্কে প্রায় অনেকগুলো আলোচনা করলাম আশা করি আপনারা সবাই আমাদের আলোচনা গুলো মনোযোগ সহকারে শুনেছেন। যদি কোন কিছু না বুঝে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন আমরা বিষয়টি বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

তো আজকে এ পর্যন্ত দেখা হবে নতুন কোনো আর্টিকেল নিয়ে এসে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের ওয়েবসাইটটির সঙ্গেই থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা, মেসেজ, ফেসবুকে স্ট্যাটাস 2023

জন্মদিনের শুভেচ্ছা, মেসেজ, ফেসবুকে স্ট্যাটাস

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023-হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমরা জন্মদিনের শুভেচ্ছা, মেসেজ, ফেসবুকে স্ট্যাটাস 2022 নিয়ে আলোচনা করব এই পোস্টটিতে।এখানে আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে কিভাবে ব্যতিক্রম  ভাবে উইশ করবেন তা পেয়ে যাবেন। তার জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে আমার এই নিবন্ধটিকে ভালোভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুসরন করতে হবে।

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

জন্মদিনঃ

ক্যালেন্ডার অনুসারে জন্মদিন হল মানুষের জন্মগ্রহনের দিনটিকে বুঝানো হয়েছে। জন্মবার্ষিকী সাধারণত জন্মদিন উদযাপনের মাধ্যমে পালিত হয়। এই জন্মদিনটি সাধারণত শিশু, তার পিতামাতা, আত্মীয়স্বজন বা ব্যক্তি বছরের একটি নির্দিষ্ট মাসে একটি নির্দিষ্ট তারিখে উদযাপন করে।

অর্থাৎ বছরের একটি নির্দিষ্ট দিনে শিশু বা ব্যক্তির জন্মের আনন্দ উদযাপনকে জন্মদিন বলে। সাধারণত শিশুদের ঘিরেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তাছাড়া সারা বিশ্বের কিশোর-কিশোরী, যুবক-যুবতীরা তাদের জন্মদিন উদযাপন করতে দেখা যায়। আনুষ্ঠানিক উদযাপন ছাড়াও, শুভেচ্ছা জন্মদিন উদযাপনের প্রধান উপায়।

ফুডপান্ডা বাংলাদেশের সকল ব্রাঞ্চের নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার ২০২৩

জন্মদিনে করণীয়ঃ

প্রধান উপাদান সংগ্রহ

মোমবাতি, বেলুন এবং কেক দীর্ঘদিন ধরে জন্মদিনের জন্য প্রয়োজনীয় আইটেম হিসাবে বিবেচিত হয়েছে। সাধারণ কেকের একটি সাধারণ নাম রয়েছে এবং তাদের চারপাশে বা ভিতরে মোমবাতির সংখ্যা বয়স দ্বারা নির্ধারিত হয়। এছাড়াও মিষ্টি, বিস্কুট, কলা, চা, কফি, কোমল পানীয়, দই ইত্যাদি প্রদান করা হয়।

মোমবাতিতে শিখা জ্বালানোর পর, ছুরি দিয়ে কেক কেটে শিশু বা ব্যক্তির মুখে রেখে জন্মদিন শুরু করা হয়, বাকি কেক টুকরো টুকরো করে আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া হয়।

ফেসবুক ভিআইপি অ্যাকাউন্ট 2023-Facebook VIP Account 2023

নিমন্ত্রণ প্রদান ও আমন্ত্রণ

গুরুত্ব অনুযায়ী আমন্ত্রিত অতিথিদের পূর্বে সাজানো জন্মদিন কার্ডের মাধ্যমে জানানো হয়। কার্ডগুলিতে জন্মদিনের সংখ্যা, কখন, অভ্যর্থনা, পিতামাতা, আত্মীয়স্বজন সহ শিশু বা ব্যক্তির ছবি রয়েছে। এছাড়াও দৈনিকগুলির বিজ্ঞাপন বিভাগে শিশু বা ব্যক্তির দীর্ঘায়ু কামনা করে ছড়া বা জন্মদিনের শুভেচ্ছা রয়েছে। বেশিরভাগ অংশে, জন্মদিনের পার্টিতে প্রতিবেশীদের শুধুমাত্র মৌখিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

আয়োজনে আর্থিক স্বচ্ছলতা

নতুন পোশাক পরা একটি শিশু বা ব্যক্তির জন্য একটি বিশেষ জন্মদিন উদযাপন হয়ে ওঠে। এ ছাড়া আমন্ত্রিত বা আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা নিজেদের আরামদায়ক ও রুচিশীল পোশাক পরেন। জন্মদিনের আয়োজন পারিবারিক বা প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সুস্থতার উপর নির্ভর করে। সাধারণত ধনী পরিবার জন্মদিনের পার্টির আয়োজন করে। ফলে ওই দিন তৈরি হওয়া জন্মদিন উদযাপন বেশ প্রাণবন্ত।

জন্মদিনের গান

জনপ্রিয় গান “হ্যাপি বার্থডে টু ইউ” জনপ্রিয় গান হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি ভারতীয় বাংলা সঙ্গীত হিসেবে “তোমার জন্মদিনে আমি তোমাকে উপহার হিসেবে আর কি দিতে পারি/ বাংলায় পেয়ার নাহি, হিন্দিতে পেয়ার না”; ‘আজ জন্মদিন, যাই গলায়’ কিংবা ‘অচেনা বছর এসেছে’;

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

অথবা বাংলাদেশে, বাংলায়, মাইলস ব্যান্ডের “আজ জন্মদিন তোমার” গানগুলি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বাড়িতে এসব গান বাজানোর পাশাপাশি আজকাল অনেকেই রেডিও বা অন্যান্য মিডিয়ায় একে অপরকে উপহার হিসেবে শোনেন।

যে সকল বন্ধুরা তাদের প্রিয় মানুষদের জন্মদিনের শুভেচ্ছা মেসেজ ফেসবুকে স্ট্যাটাস ইত্যাদি পাঠাতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনাদের জন্য। প্রতিদিন কোন না কোন মানুষের জন্মদিন পালিত হয় আর যদি সে মানুষটি কারো ভালোবাসার মানুষ কিংবা খুব কাছের বন্ধু বান্ধব, ছোট ভাই বড় ভাই বাবা-মা ভাই বোন কিংবা কোন আত্মীয়-স্বজন এরমধ্যে হয়ে থাকে তাহলে তো আর কোন কথায় নেই। প্রিয় মানুষটিকে কিভাবে  খুশি রাখা যায় তা  নিয়ে আমাদের আজকের এই পোস্ট।

প্রেমিকার জন্মদিনের শুভেচ্ছাঃ

মেয়েদের মন খুব নরম প্রকৃতির হয়ে থাকে। সব মেয়েরাই চায় যে তাদের বয়ফ্রেন্ড তাদেরকে কোন না কোন ভাবে সারপ্রাইজ করুক।আর যদি সেটা জন্মদিন নিয়ে হয় তাহলে তো আর কোন কথাই থাকে না। কোন  মেয়ে যদি তার ভালোবাসার মানুষের কাছ থেকে জন্মদিনের উইশ পেয়ে থাকেন ,তখন সে অনেক খুসি হয়। 

   1.                      

   “আসুক ফিরে এমন দিন,

 হয়ে উঠুক তোমার জীবন রঙিন।

  শুভ জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা”

 2.

 “নতুন সকাল, নতুন দিন,

নতুন করে শুরু, যা হয় না যেন শেষ.

জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছার সাথে

পাঠালাম তোমায় এই এস এম এস 

শুভ জন্মদিন”

3

আজকের এই সময়টা

শুধু তোমার জন্য আর

কারো নয়

শুভ জন্মদিন”

 4.

 “তোমার জন্য প্রার্থনা করি,

১২ মাস আনন্দের,

৫২ সপ্তাহ খুশির,

৩৬৫ দিন সাফল্যের

৮৭৬০ ঘণ্টা সুস্বাস্থ্য,

আর ৫২৬০০ মিনিট সৌভাগ্যের !

শুভ জন্মদিন”

 5.

 জন্মদিনে কি বা দিবো

   তোমায় উপহার ?

             বাংলায় নাও ভালোবাসা

                                   হিন্দিতে নাও পেয়ার।

                                    শুভ জন্মদিন তোমার 

6.

রাজার আছে অনেক ধন,

আমার আছে সুন্দর মন,

পাখির আছে ছোট্ট বাসা,

আমার মনে একটি আশা,

দিবো তোমায় ভালোবাসা।

 HAPPY BIRTHDAY TO YOU

7.

তোমার কথা ভাবতে ভাবতে

হয়না যেন দিন শেষ,

জন্মদিনের শুভক্ষণে তোমায়

পাঠালাম এই SMS

শুভ জন্মদিন 

8.

আজকের এই বিশেষ দিনে

হয়ে ওঠো আরো নবীন,

ভালবেসে জানাই তোমায়

 শুভ জন্মদিন 

9.

চাঁদের জন্য পূর্নিমা,

পাহাড়ের জন্য ঝর্না,

নদীর জন্য মোহনা,

আর তোমার জন্য রইলো

জন্মদিনের অনেক

অনেক শুভ কামনা।

 Happy Birthday 

10.

রূপ কোথার রানী তুমি,

২ নয়নের আলো,

সারা জীবন এমন করে

বেশে যাবো ভালো।

তুমি আমার জীবন মরন,

আমার চলার সাথি।

তোমাকে ছারা ১ লা আমি

কি করে থাকি ?

 শুভ জন্মদিন 

Janu

11.

কোন রাজার সিংহাসন

থেকে নয়,

হিমালয়ের পাদদেশ

থেকে নয়।

৭ সমুদ্র ১৩ নদীর ওপাড়

থেকে নয়,

আমার হৃদয়ের ছোট্ট কুঠির

থেকে জানাই শুভ জন্মদিন।

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

প্রেমিকের জন্মদিনের শুভেচ্ছা

আপনি যদি আপনার প্রেমিককে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে চান কিংবা খুশি করতে চান তাহলে এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দের বার্তাটি সংগ্রহ করে আপনার পছেন্দের মানুষটিকে পাঠাতে পারেন।

বন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা 

বন্ধু ছাড়া কোন মানুষ চলাফেরা করতে পারে না। প্রতিটা মানুষেরই কোন কোন বন্ধু রয়েছে। বন্ধুর কাছে নিজের সকল দুঃখ কষ্টের কথা শেয়ার করা যায়। তাই আজকে আমরা বন্ধুকে কিভাবে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পাঠাবেন তা এখানে উপলব্ধ।

মা- বাবাকে  জন্মদিনের শুভেচ্ছা

মা বাবা ছাড়া কেউ পৃথিবীতে আসতে পারতনা। মা ডাকটি অনেক মধুর। পৃথিবীর সব মানুষ পর হয়ে যেতে পারে কিন্তু মা কখনো পর হতে পারেনা। প্রতিটা মা-বাবাই সন্তানের কাছে অনেক মূল্যবান। পিতা-মাতা ছাড়া পৃথিবীতে বেঁচে থাকা অনেক কষ্ট হয়। মা- বাবার হাত ধরে প্রতিটা সন্তান বেরে উঠে।মা-বাবার কাছে সন্তানের মূল্য অনেক বেশি। নিচে মা-বাবাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিয়ে কিছু বার্তা প্রকাশ করা হলো। আপনি চাইলে তা সংগ্রহ করে মা-বাবাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে মা-বাবাকে অনেক খুশি করতে পারেন।

মা বাবার শুভ জন্মদিন এস এম এস

এরকম অনেক মধুর বাক্য আমাদের জন্মদিয়ে দুনিয়াতে এনেছেন আমাদের মা বাবা। তাদের অবদান অনস্বীকার্য। তারা দুনিয়াতে আমাদের জন্য সেরা উপহার।আমাদের দেয়া সামান্য উপহারেই তারা অনেক বেশি খুশি হয় তাই আমরা তাদের জন্য লিখতে পারি  মা বাবার শুভ জন্মদিন এস এম এস বা নিজেই ভার্চুয়াল একাউন্ট এ লিখে দিতে পারি মা বাবার শুভ জন্মদিন স্ট্যাটাস

12.

বাবা, তোমাকে শুভেচ্ছা,

বিশেষ এই দিনটির মতোই

আমার জীবনের বিশেষ মানুষ তুমি।

! শুভ জন্মদিন বাবা !

13.

মা জননী চোখের মনি

অসিম তোমার দান.

খোদার পরে তোমার আসন

আসমানের সমান,

ত্রিভুবনে তোমার মত হয় না

কারো মান,

! শুভ জন্মদিন মা !

14.

প্রথম স্পর্শ “মা”

১ম পাওয়া “মা”

প্রথম শব্দ “মা”

১ম দেখা “মা”

আমার জান্নাত তুমি “মা”

! শুভ জন্মদিন মা !

15.

“মা” দিয়ে মাসজিদ,

“মা” দিয়ে মাদ্রাসা,

“মা” দিয়ে মাদিনা,

“মা” দিয়ে মাক্কা,

So “মা” কে কেউ কষ্ট দিয় না,

! শুভ জন্মদিন মা !

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

বড় বোনের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস / শুভ জন্মদিন বড় ভাই

আমাদের মা বাবার পরে যেই মানুষ গুলো আমাদের পাশে থাকে তারা হচ্ছে আমাদের বড় ভাই বা বড় বোন। তাদের জন্মদিনেও আমরা তাদের ট্যাগ করে লিখতে পারি শুভ জন্মদিন বড় বোন / বড় ভাইয়ের জন্মদিনের শুভেচ্ছা এস এম এস। অথবা তাদের জন্য লিখতে পারি শুভ জন্মদিন এস এম এস।

16.

 শুভ জন্মদিন বনু 

জীবনে অনেক অনেক সুখী হও,

সব ইচ্ছেগুলো পূরণ হোক,

এই কামনায় করি।

আর হ্যা ভালো করে পড়াশুনা করো

”””’না হলে””’

কিন্তু তোমার জন্য ভালো বর পাবোনা।

এটা মাথায় রেখো।

17.

বাবা মায়ের পর,

সবচেয়ে আপন বলে যাকে জেনেছি,

সেই মানুষটি হচ্ছো তুমি দিদি।

আর আজকে তোমার জন্মদিনে,

তোমাকে জানায় জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

! শুভ জন্মদিন দিদি !

18.

শুভ রজনী শুভ দিন,

আমার প্রিয় ভাই আজকে তোমার জন্মদিন।

জন্মদিনে কি বা দিবো তোমায়,

এক বুক ভালবাসা ছাড়া,

কিছুই দেওয়ার নেই আমার।

! শুভ জন্মদিন প্রিয় ভাই !

19.

তনয়ের মত উজ্জ্বল হও।

তটিনীর মত চঞ্চল হও।

অম্বর এর মত করে উদার হও।

আর ঢেউয়ের মতন হও উচ্ছল।

! শুভ জন্মদিন ভাই !

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

ছোট বোনের জন্মদিন স্ট্যাটাস / ছোট ভাইয়ের জন্মদিনের শুভেচ্ছা

আমাদের সবচাইতে স্নেহের হয় ছোট বোন/ ভাই এদের সাথে ভালোবাসা খুনশুটি সবই চলে হরদম। তাদের জন্মদিনে তারা আপনার কাছে ট্রিট চাওয়ার আগেই আপনি টাইমলাইনে দিয়ে দিতে পারেন ছোট বোনের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস / ছোট ভাইয়ের জন্মদিন স্ট্যাটাস। আর তাদের জন্য গিফট কিনতে কিন্তু ভুলবেন না।

20.

আজ তোমার জন্মদিন,

এলো খুশির শুভদিন,

সর্বদা থাকে যেনো তোমার মন,

এমনি আনন্দে রঙিন,

! হ্যাপি বার্থডে !

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

সন্তানের জন্মদিনের স্ট্যাটাস

আমাদের সবচাইতে কাছের স্নেহের ভালোবাসার হয় আমাদের সন্তান। এরা আমাদের বেচে থাকার কারন। এরা আমাদের সার রাজার ধন মানিক রতন। আমরা সবাই কম বেশি তাদের জন্মদিন বাড়িতে পালন করি সেই সাথে নিজেদের টাইমলাইনে সন্তানের জন্মদিনের স্ট্যাটাস লিখলে বিষয়টা আরও স্পেশাল হয়। মেয়ের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস / ছেলের জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা

21.

আল্লাহর আশীর্বাদে তোমার প্রতিটি দিন কাটুক

নতুন নতুন সুখের আতিশয্যে.

আর তোমার চারিপাশে ছড়িয়ে থাকুক

খুশির নানান আভাস।

! শুভ জন্মদিন !

22.

আরো একটি বছর করলে তুমি পার,

সুস্থ থাকো, ভালো থাকো,

এই কামনা করি বার বার।

! শুভ জন্মদিন !

জন্মদিনের-শুভেচ্ছা-স্ট্যাটাস 2023

জন্মদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাস

আপনার ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্ট এ বন্ধু বান্ধবদের জন্মদিন হলে আপনি চাইলে আমাদের এই স্ট্যাটাস গুলো ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার বন্ধু আনন্দিত হবেন। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের জন্মদিনে ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানানো পারেন।

  • একটা বছর বেড়ে যাবে আর একটা মোমবাতি।  আর তোমার সাথে অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যতে এক হয়ে থেকেছি এবং থাকব। শুভ জন্মদিন।
  • এই দিনে সবকিছু হউক নতুন করে। জড় জীর্ণ অতীতটাকে রেখ না আর মনে নব উদ্দমে শুরু হক তোমার জীবন। শুভ জন্মদিন।
  • অতীতের সব না পাওয়া গুলো ভুলে গিয়ে আগামীর স্বপ্নগুলো সত্যি করার পথে এগিয়ে চলাই শ্রেয়। শুভ জন্মদিন। 
  • রাত যায় দিন আসে, মাস যায় বছর আসে, সবাই থাকে একটা সুদিনের আশায়, আমি থাকি তোমার জন্মদিনের আশায় কারন তুমি ট্রিট দিবে। শুভ জন্মদিন।
  • আজ তোমার ২১তম জন্মদিন। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসেব করতে যেও না আজ, বহু বছরের প্রাপ্তি অর্থহীন মনে হতে পারে প্রিয় মানুষের হারিয়ে যাওয়ায়।  বহু বছরের অপ্রাপ্তি ভুলিয়ে দিতে পারে প্রিয়মুখের এক চিলতে হাসি। শুভ জন্মদিন।
  • আমি কৃতজ্ঞ এই দিনটার প্রতি। কারণ আজকের দিনটায় তুমি জন্মেছিলে, তোমাত  মতো ভালো বন্ধু ও মানুষ আমি জীবনে কমই পেয়েছি। শুভ জন্মদিন। 

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন 2023

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন-করার সকল নিয়ম কানুন নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। প্রতিবন্ধী ভাতা নিয়ে যাদের জানার আগ্রহ রয়েছে তাদের জন্যই আজকের আর্টিকেল টি।

বাংলাদেশ সরকার প্রত্যেকটি প্রতিবন্ধীকে প্রত্যেক মাসে ভাতা দিচ্ছে। আপনি যদি একজন প্রতিবন্ধী বা আপনার আশেপাশে যদি কোন প্রতিবন্ধী থেকে তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আপনার আবেদনটি রিভিউ করা হবে। আপনি যদি প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ার যোগ্য হন তাহলে আপনাকে তারা প্রত্যেক মাসে প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদান করব। যা দিয়ে আপনারা আপনাদের অর্থনৈতিকভাবে একটু হলেও লাভবান হবে।
আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইনে আবেদন নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য মোবাইল ফোন দিয়েও আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিবন্ধী ভাতা কি

প্রতিবন্ধী ভাতা হলো প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সরকার কর্তে প্রত্যেক মাসে প্রতিবন্ধীদের যে পরিমাণে ভাতা দেওয়া হয়। আমাদের সমাজে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা রয়েছে তারা নানারকম কাজে অক্ষম এবং তাদের চলাফেরা নানা রকম সমস্যা হয়ে থাকে এরকম মানুষদের জন্য সরকার কর্তৃক কিছু পরিমাণে টাকা তাদেরকে দেওয়া হয় যেন তাদের জীবন চালাতে এই অর্থ সাহায্য করে।
বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের প্রত্যেকটি প্রতিবন্ধী ব্যাক্তির জন্য এই সাহায্য দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ার আবেদন করতে পারবে।
প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ার নিয়ম
বাংলাদেশ সরকার প্রতিবন্ধী ভাতার যে আবেদন রয়েছে সেটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। তবে সেখানে শুধু প্রতিবন্ধীদের আবেদন গ্রহণযোগ্য করা হবে। প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ার নিয়ম রয়েছে আপনি যদি একজন প্রতিবন্ধী হন এবং প্রতিবন্ধীর সকল কাগজপত্র থাকে তাহলেই আপনারা প্রতিবন্ধী ভাতা পাবেন।
  •  আপনাকে আপনার প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
  • অনলাইনে আপনি প্রতিবন্ধী এটা যাচাই করার জন্য আপনার সুবর্ণ কার্ড সহ আরো অন্যান্য তথ্যাদি যুক্ত করতে হবে।
  •  তারপর আপনার অনলাইনে আবেদনটি সম্পূর্ণ করতে হবে।
  •  আপনার অনলাইনে আবেদন যদি সম্পূর্ণ করা হয় এবং পরে সকল তথ্যাদি আপনার যাচাই করা হবে। যদি আপনি একজন সত্যিকারের প্রতিবন্ধী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার ভাতা পেয়ে যাবেন।

প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা 

অনেক প্রতিবন্ধীর একটি প্রশ্ন থেকে থাকে সেটি হল প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা দেওয়া হয়? প্রত্যেকটি প্রতিবন্ধীকে প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়া হয় এবং এই প্রতিবন্ধী ভাতা সীমিত হলেও একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অর্থনৈতিক সাহায্য হিসেবে কাজ করে।
আপনি যদি প্রতিবন্ধী ভাতা আবেদন করেন এবং আপনার ভাতারটি যদি অনুমোদন দেওয়া হয়। তাহলে <b> প্রত্যেক প্রতিবন্ধী প্রত্যেক মাসে ৮৫০ টাকা করে প্রতিবন্ধী ভাতা পাবে।</b> আগে এই ভাতার পরিমাণ ছিল ৭৫০ টাকা যা বর্তমান সময়ে ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৮৫০ টাকা করা হয়েছে। প্রতিবন্ধী ভাতা আপনারা আপনাদের মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আপনার হাতে পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে আপনারা নগদ ও বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং এর সাহায্য পেতে পারেন।

প্রতিবন্ধী ভাতা কয় মাস পর পর দেয় 

প্রত্যেক মাসেই আপনাকে ৮৫০ টাকা করে প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়া হবে। তবে এ টাকা আপনার কাছে কয়েক মাস পর পর পৌছাতে পারে অর্থাৎ আপনার প্রত্যেক মাসে ৮৫০ টাকা করে জমা হবে। তারপর তিন মাস পর আপনার গত তিন মাসের জমা হওয়ার টাকা আপনার মোবাইল ফোনে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পৌঁছে যাবে। অনেক সময় আপনারা তিন মাসের আগে এবং তিন মাসের পরেও এই টাকা পেতে পারেন।

প্রতিবন্ধী ভাতা কবে দিবে 2023

প্রতিবন্ধী ভাতা কবে দিবে এভাবে আপনারা বিষয়টি নির্দিষ্ট ভাবে জানতে পারবেন না। যেহেতু আপনার মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আপনার টাকা আপনার হাতে চলে আসবে সেহেতু টেনশন করার কোন কারণ নেই। আর আপনি যদি এ ব্যাপারে আরও জানতে চান তাহলে আপনার ইউনিয়ন পরিষদের যোগাযোগ করবেন। কেননা এরকম তথ্য ইউনিয়ন পরিষদে প্রতিনিয়ত আপডেট হয়। আর প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়ার নির্দিষ্ট কোন তারিখ নেই একেক এলাকায় একেক ভাবে এই ভাতা দেওয়া হয়।

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন করতে কি কি লাগবে 

” প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন “
প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইনে আবেদন করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। অবশ্যই এই কাগজগুলোর প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখবেন।

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইনে আবেদন করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  1. আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি আপনি (যদি ১৮ বছরের উর্ধ্বে হয়ে থাকেন।
  2.  আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ডের ফটোকপি! (আপনি যদি ১৮ বছরের নিচে হয়ে থাকেন।
  3.  প্রত্যেকটি প্রতিবন্ধীর জন্য সুবর্ণ কার্ড থেকে থাকে, আপনার সুবর্ণ কার্ডের ফটোকপি। 
  4.  মোবাইল ব্যাংকিং নগদ বা বিকাশের একটি মোবাইল নাম্বার লাগবে।

 আবেদন করার আগে জরুরী কিছু নির্দেশনা

আপনি যদি সমাজসেবা মন্ত্রণালয় থেকে নানা রকম ভাতা (যেমনঃ বয়স্ক ভাতা , বিধবা ভাতা, হিজরা জনগোষ্ঠী থেকে ভাতা ইত্যাদি) পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রতিবন্ধী ভাতায় আবেদন করতে পারবেন না।
 আপনাকে শুধু একবার আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হবে। পরবর্তীতে যদি আপনারা একাধিকবার আবেদন করেন তাহলে আপনার আবেদন বাতিল করা হবে।
সমাজসেবা মন্ত্রণালয় থেকে নির্বাচিত ব্যক্তিদেরই শুধু প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়া হবে।
আপনার যেকোন সমস্যায় আপনারা চাইলে সমাজসেবা মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করতে পারেন যেকোনো ভাতা নিয়ে।

প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন

আপনারা চাইলে আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি দিয়ে প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। তো এই আবেদন করার প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ আমরা আপনাদেরকে পুরো ব্যাপার সম্পর্কে ধারাবাহিকভাবে বুঝিয়ে দিলাম। আশা করি আপনারা প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন করতে পারবেন।
আপনি আপনার মোবাইলে থাকায় একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং এড্রেসের ওয়েবসাইটটার লিংকটি পেস্ট করুন।
ওয়েবসাইট লিংক https://mis.bhata.gov.bd/onlineApplication
” প্রতিবন্ধী ভাতা “
এবার আপনার সামনে নিজের মত একটি ইন্টারফেস শো করবে। এখানে আপনাকে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেগুলো আপনি পড়বেন এবং পড়ার পর নিচে আপনি সম্মত আছেন এই বাটনটিতে ক্লিক করে টিক চিহ্ন দিন এবং সাথে থাকা ” আমি বুঝেছি পরবর্তী ধাপে যান” বাটনটিতে ক্লিক করে দিন।
 এবার আপনাদের মাঝে আরও একটি নতুন ইন্টার পেজ শো করবে কার্যক্রম হিসেবে আপনারা প্রতিবন্ধী ভাতা সিলেক্ট করে দিন। তাহলে এখানে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে আপনার আবেদনটি সম্পন্ন করতে হবে।

এখানে আপনাকে প্রায় ৩ ধরনের তথ্য দিতে হবে৷ যেমনঃ

ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিবন্ধী ভাতা অনুযায়ী বিস্তারিত
যোগাযোগ তথ্য
এখানে আপনাদের ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে।
যাচাইয়ের ধরনঃ  এখানে আপনার যাচাইয়ের ধরন নির্বাচন করুন। আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে যাচাই করতে চান তাহলে সেটি নির্বাচন করুন আর না হলে জন্ম নিবন্ধন নির্বাচন করুন।
জন্ম তারিখঃ এখানে আপনি আপনার জন্ম তারিখ দিন।
 আপনার জন্ম তারিখ বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের যে নাম্বারটি রয়েছে সেটি এখানে দিন।
 এবার আপনাকে এখানে প্রতিবন্ধী ভাতা অনুযায়ী বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে।
এই ছকে আপনাকে প্রায় অনেকগুলো তথ্য দিয়ে তাদেরকে সাহায্য করতে হবে। যেমনঃ আপনার ডি আই এস ও ডি আই এস কোড দিয়ে যাচাই করতে হবে।
তারপর আপনাকে আরো কিছু তথ্য দিতে হবে। যেমনঃ আপনার বৈবাহিক অবস্থা, আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা, আপনি কততম সন্তান, আপনার পেশা, আপনার অর্থনৈতিক অবস্থা ইত্যাদি সকল তথ্য আপনারা এখানে দিন।
একদম শেষ ধাপে এসে আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য যোগাযোগ তথ্য দিতে হবে।
আপনি কোথায় থাকেন, আপনার ঠিকানা, আপনার মোবাইল নাম্বার, এখানে মোবাইল নাম্বার দেয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন যেন মোবাইল নাম্বার কোন ভাবে ভুল না হয় এবং আপনার মোবাইল ব্যাংকিং এর মোবাইল নাম্বার অর্থাৎ বিকাশ বা নগদের মোবাইল নাম্বারটি দিবেন আর এই নাম্বারেই আপনার টাকা আসবে।
আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা এখানে দিন। আর আপনার যদি ইমেইল এড্রেস থেকে থাকে সেটিও এখানে দিয়ে দিবেন আর না দিলেও সমস্যা হবে না।
সকল তথ্য দেওয়ার পর একদম নিচে চলে আসবেন স্ক্রল করার মাধ্যমে এবং এখানে এসে আপনারা একটি “সংরক্ষণ করুন” নামে বাটন দেখতে পারবেন এই বাটনটিতে ক্লিক করে দিন।
তাহলে আপনার প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য আবেদন করা হবে। আপনি যদি আবেদন করতে গিয়ে কোন রকম সমস্যায় পড়েন! তাহলে সমাজসেবা মন্ত্রণালয়ের সাথে আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন এ ব্যাপারে সমাজসেবার মন্ত্রণালয় থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর! 
প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা দেয়?
প্রতিবন্ধী ভাতা মাসে ৮৫০ টাকা করে দেওয়া হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এই টাকার পরিমাণ ১০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে যা গত অর্থবছরে ছিল ৭৫০ টাকা।

প্রতিবন্ধী ভাতা কবে দিবে 2023 ? 

প্রতিবন্ধী ভাতা দেওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। আপনি যদি এ ব্যাপারে ভালোভাবে জানতে চান তাহলে আপনার ইউনিয়ন পরিষদের কর্মস্থ কোনো ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করুন।

প্রতিবন্ধী কার্ড করার নিয়ম?

প্রতিবন্ধী কার্ড করতে আপনারা আপনাদের সকল তথ্য এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি মেম্বার এর কাছে যোগাযোগ করুন। তাহলেই আপনাকে একটি প্রতিবন্ধী কার্ড করে দেওয়া হবে।

প্রতিবন্ধী ভাতালিস্ট 2023 কোথায় পাবো?

প্রতিবন্ধী ভাতালিস্ট আপনারা আপনাদের ইউনিয়ন পরিষদে পেয়ে যাবেন। এজন্য আপনি আপনার ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করতে পারেন।

শেষ কথা

আজকে আমরা আলোচনা করলাম প্রতিবন্ধী ভাতা নিয়ে। প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন করার সকল নিয়মকানুন আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি এবং আমরা দেখিয়ে দিয়েছি কিভাবে আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন করবেন। আশা করি আপনারা সবাই এ ব্যাপার গুলো বুঝেছেন।
তো আজকে এই পর্যন্ত পরবর্তীতে দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুক আল্লাহাফেজ।

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম এবং নগদ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি জেনে নিন — ২০২৩

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম এবং নগদ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি জেনে নিন

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম জেনে নিতে পারেন আজকের আর্টিকেল থেকে। অনেক সময় আমরা নগদ একাউন্ট দেখার প্রয়োজন বোধ করি। কিন্তু আমরা নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানি না। এরকম অবস্থায় আমাদের নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তো আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনাদের নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে আর কোনরকম ঝামেলা পোহাতে হবে না।

আপনারা খুব সহজে নগদ একাউন্ট দেখতে পারবেন। আপনার হাতের থাকা ফোনটি আপনার হাতে যদি একটি বাটন ফোন থাকে তবুও আপনারা খুব সহজে আপনার নগদ একাউন্ট দেখতে পারবেন। তাহলে চলুন আর্টিকেলটি শুরু করি এবং আপনারা সবাই ধৈর্য সহকারে পড়বেন আশা করি।

নগদ কি?

নগদ হলো বাংলাদেশ ডাক বিভাগের একটি ডিজিটাল মোবাইল ব্যাংকিং সেবা।  কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ বনানীতে নগদের সদর দপ্তর অবস্থিত। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে যাত্রা শুরু করা নগদ তাদের গ্রাহকদের টাকা পাঠানো এবং পাবার ক্ষেত্রে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে। থ্রার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেড এর দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠান।  নগদ বাংলাদেশের ডাক বিভাগের একটি পুরাতন সংস্করণ থেকে নতুন সংস্করণে আসা একটি সেবামুলক প্রতিষ্ঠান যেটি বাংলাদেশের মানুষকে টাকা ট্রান্সফার করতে সাহায্য করছে।

বাংলাদেশের যে কোন গ্রাহক নগদ ব্যবহার করে খুব সহজে টাকা লেনদেন করতে পারে। তারা চাইলে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন বা বাটন ফোনটি দিয়ে হলেও নগদ ব্যবহার করতে পারবেন। শুধু টাকা ট্রান্সফার করা ছাড়া আপনারা চাইলে নগদের মাধ্যমে নানারকম বিল পরিশোধ করতে পারবেন যেমনঃ বিদ্যুৎ বিল গ্যাস ইত্যাদি।

নগদ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি

নগদ একাউন্ট খোলার পদ্ধতি খুবই সহজ এবং সাধারণ। আপনারা যে কেউ চাইলে খুব সহজে নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন। তো এখন আমরা আলোচনা করব নগদ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি নিয়ে। নগদ একাউন্ট খুলতে হলে আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। তো আমরা আজকে আপনাদের সকল ধাপ সম্পর্কে আলোচনা কবে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

  • নগদ একাউন্ট খুলতে যা যা লাগবে! 
  • একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল।
  • ইন্টারনেট কানেকশন।
  • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • একটি সচল মোবাইল নাম্বার।
  • এবং যার নামে একাউন্ট খোলা হবে তাকে উপস্থিত থাকতে।

আপনারা দেখতে পারছেন উপরে যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমাদের লাগবে। সেগুলো আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে তাই বলা যায় আপনার বাড়িতে বসেই একটি নগদ একাউন্ট করতে পারবেন।

ধাপঃ- ১  সর্বপ্রথম আপনারা প্লে স্টোর থেকে নগদ অ্যাপ্লিকেশনটি সংগ্রহ করে নিবেন। তারপর আপনার মোবাইল ফোনের নগদ অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে ওপেন করে নিবেন।

ধাপঃ- ২  এরপর আপনার নগদ অ্যাপ্লিকেশনটি তে প্রবেশ করার পর লগইন ইন্টারফেস দেখতে পারবেন তো এখানে থেকে আপনার নিচের দিকে রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করে দিবেন।

ধাপঃ- ৩  এবার আপনার  সকল তথ্য যেমনঃ নাম, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি দিবেন। তারপর আপনার মোবাইল নাম্বারে একটি পিন গেলে সেটি নগদ এপ্লিকেশনের কনফার্মেশন এর জন্য দিয়ে দিবেন। 

ধাপঃ- ৪ এবার আপনার ভোটার আইডি কার্ডের প্রথম দিক এবং দ্বিতীয় দিক উভয় দিকের ছবি তুলে নগদ অ্যাপ্লিকেশনে সাবমিট করবেন। 

ধাপঃ- ৫  এবার আপনার একটি সেলফি তুলুন সেলফি তোলার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার ফেস সম্পূর্ণভাবে  ফ্রেশ দেখা যায়। যখন আপনারা সেলফি তুলবেন তখন চোখের পাতা খোলা বন্ধ করবেন। 

ধাপঃ- ৬    এবার আপনারা নতুন একটি পিন সেটাপ করবেন এবং  পরের বক্সে আবার সেই পিনটি দিবেন। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন আপনার পিন যেন অন্য কেউ জানতে না পারে।

ধাপঃ- ৭   এবার নগদ ব্যবহার করার কিছু নীতিমালা দিবে আপনার নীতিমালা গুলো পড়ার পর একটি টিক চিহ্ন দিয়ে রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার নগড অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।

এভাবেই আপনার নগদ এপ্লিকেশন থেকে খুব সহজে একটি নগদ একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। তো যাদের এন্ড্রয়েড মোবাইল নেই তারা কিভাবে নগদ একাউন্টটা তৈরি করবে এ ব্যাপার সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব।যেকোনো একটি মোবাইল দিয়েও আপনারা চাইলে খুব সহজে একটি তৈরি করতে পারবেন । কোড ডায়াল করার মাধ্যমে আপনারা অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।

ধাপঃ- ১  প্রথমে আপনার মোবাইল এর ডায়াল অপশনে চলে যাবেন তারপর ডায়াল করবেন  *১৬৭# 

ধাপঃ- ২  এবার আপনাকে একটি নতুন মেসেজ স্কিনে নিয়ে আসবে এবং আপনাকে এখানে পিন সেট করতে বলা হবে তো আপনারা চারটি পিন সেট করে দিবেন। পিন সেট করার পর আপনি যদি সাবমিট বাটনে ক্লিক করেন তাহলেই আপনার নগদ এখন খোলা হয়ে যাবে। 

ধাপঃ- ৩   এবার এখানে আপনাকে মুনাফা সংক্রান্ত দুইটি অপশন দেওয়া হবে সেখান থেকে আপনি যদি মুনাফা নিতে চান তাহলে এক চাপুন আর মুনাফ নিতে না চাইলে দুই চাপুন।

 ধাপঃ- ৪  আপনার মোবাইল ফোনে একটি মেসেজের মাধ্যমে কনফার্মেশন করা হবে যে আপনার একাউন্ট খোলা হয়েছে।

 মূলত এভাবেই আপনারা চাইলে নগদ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। আমরা দুইটি মাধ্যমে আপনাদেরকে বুঝিয়ে দিলাম কিভাবে নগদ অ্যাকাউন্ট খুলবেন। তো আশা করি আপনারা সবাই নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন এবং সহজে নগদের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন।

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম

অনেক সময় আমাদের প্রয়োজন পড়ে আমরা কতগুলো লেনদেন করলাম, কার সাথে লেনদেন করলাম, এই বিষয়গুলো নিয়ে। তো আজকে আমরা আপনাদেরকে খুব সহজভাবে নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যাতে আপনারা যে কেউ যে কোন মোবাইল ফোন দিয়ে অর্থাৎ অ্যান্ড্রয়েড বা বাটন ফোন যাই হোক তা দিয়ে আপনারা খুব সহজে আপনাদের নগদ একাউন্ট দেখতে পারবেন।

নগদ একাউন্ট দেখার উপায় মুলত ২ প্রকার।

  • নগদ অ্যাপ্লিকেশন এর মাধ্যমে।
  • USSD কোড এর মাধ্যমে।

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম গুলো আমরা কিছু ধাপে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। আশা করি আপনারা এই ধাপগুলো সম্পূর্ণভাবে পড়লে অবশ্যই নগদ একাউন্ট দেখতে পারবেন।

ধাপঃ- ১   সর্বপ্রথম আপনারা আপনাদের নগদ অ্যাপ্লিকেশনে চলে যাবেন এবং আপনার নগদ এপ্লিকেশনের পিন সেটাপ এর মাধ্যমে নগদে লগইন করবেন।

ধাপঃ- ২  এবার আপনার একাউন্টে লগইন হয়ে যাবে এবং এখান থেকে আপনারা অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত সকল সেবা দেখতে পারবেন। তো কিছু সেবা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।

ব্যালেন্স চেকঃ একদম উপরে দেখতে পারবেন  “ব্যালেন্স জানতে ট্যাপ করুন” এই রকম অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করলেই আপনারা ব্যালেন্স দেখতে পারবেন।

সেন্ড মানিঃ  আপনি যদি কারো পার্সোনাল নাম্বারে টাকা পাঠাতে চান তাহলে আপনাকে সেন্ট মানি অপশনটির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হবে।

ক্যাশ অ্যাউটঃ   আপনি যদি আপনার অ্যাকাউন্টে থাকা টাকা ক্যাশ আউট করে আপনার হাতে আনতে চান অর্থাৎ আপনার হাতে ক্যাশ আনতে চান। তাহলে আপনাকে ক্যাশ আউট  অপশনটি সাহায্য করবে এজেন্টের মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে পারবেন।

মোবাইল রিচার্জঃ   আপনারা যদি আপনার নিজ এবং আত্মীয় স্বজনের নাম্বারে মোবাইল রিচার্জ করতে চান তাহলে। এই  অপশনটির মাধ্যমে আপনারা মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।

অ্যাড মানিঃ আপনার নানা রকম কার্ড  ভিসা কার্ড, মাস্টার কার্ড ইত্যাদি থেকে যদি আপনার নগদে টাকা যুক্ত করতে চান তাহলে অ্যাড মানি অপশনটির মাধ্যমে করতে পারবেন।

বিল পেঃ  বিদ্যুৎ বিল গ্যাস বিল পানি বিল ইত্যাদি বিল দেওয়ার জন্য আপনারা নগদের বিল পে অপশন থেকে সকল রকমের বিল পরিশোধ করতে পারেন।

ধাপঃ- ৩   আপনার অ্যাকাউন্টের লেনদেন  History (ইতিহাস)  জানতে আপনারা নিচের স্ক্রিনশটের মার্ক করা অপশন দিতে ক্লিক করুন।

ধাপঃ- ৪  এবার আপনারা দেখতে পারবেন আপনার সকল লেনদেনের History  (ইতিহাস) অর্থাৎ কত টাকা নগদের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন।

এই ছিল নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম। এভাবে আপনারা নগদ অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নগদ অ্যাকাউন্ট দেখতে পারবেন। 

আপনি যদি USSD কোড ব্যবহার করে নগদ অ্যাকাউন্ট দেখতে চান। তাহলে কিন্তু আপনার যেকোনো বাটন মোবাইলেও দেখতে পারবেন। তো নিচে আমরা এর ধাপগুলো উল্লেখ করলাম।

ধাপঃ- ১   সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার মোবাইলের ডায়াল বারে যেতে হবে এবং ডায়াল করতে হবে  *167# 

ধাপঃ- ২  এরপরে আপনাকে আপনার নগদ একাউন্টে নিয়ে আসা হবে এবং এখানে আপনি অনেকগুলো অপশন দেখতে পারবেন যেমনঃ

  1. Cash Out
  2. Send Money
  3. Mobile Recharge
  4. Payment 
  5. Bill Pay
  6. EMI Payment

ধাপঃ- ৩   এখান থেকে আপনারা যদি আপনার নগদ একাউন্টে থাকা ব্যালেন্স দেখতে চান তাহলে আপনারা রিপ্লে অপশন থেকে 7 লিখে  SEND করবেন।

ধাপঃ- ৪ এখানে আপনারা আরো অনেকগুলো অপশন দেখতে পারবেন তো প্রথমে আপনারা দেখবেন  “Balance Enquiry”  নামে একটি অপশন রয়েছে তো আপনারা আবার রিপ্লে অপশন থেকে 1 লিখে সেন্ড করে দিবেন। 

 ধাপঃ- ৫ এরপর আপনাকে এখানে আপনার পিনটি দিতে হবে তারপর সেন্ট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

ধাপঃ- ৬  এবার আপনারা দেখতে পারছেন আপনার অ্যাকাউন্টে থাকা ব্যালেন্স এখানে শো করছে।

তো এভাবেই USSD কোড ব্যবহার করে আপনারা যে কোন মোবাইল ফোনে আপনার নগদ একাউন্ট দেখতে পারবেন।

নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে 

আমরা প্রায় সময়ই নগদ একাউন্টের পিন ভুলে যাই। এটি একটি স্বাভাবিক বিষয়। পিন ভুলে যাওয়ার পরে আপনারা পিন রিসেট করতে গিয়ে নানা রকম ঝামেলায় পড়েন। নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে কিছু নির্দেশনা মাফিক কাজ করলে আপনারা কিন্তু খুব সহজেই পিন রিসেট করতে পারবেন।

পিন রিসেট অনেকের কাছে খুবই ঝামেলা মনে হয়। তো আজকে আমরা কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে আপনাদের পিন রিসেট সম্পর্কিত সকল ঝামেলা দূর করে দেওয়ার চেষ্টা করব।

নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে USSD এর মাধ্যমে 

সর্বপ্রথম *167# ডায়াল করুন।

একদম নিচের অপশনে PIN Reset অর্থাৎ 8 লিখে  সেন্ড করুন।

এবার 1 লিখে পিন ভুলে গেছেন এটি নিশ্চিত করুন।

আপনার যে ন্যাশনাল আইডি কার্ডটি দিয়ে নগদ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল এবার সেই ন্যাশনাল আইডি নাম্বারটি দিন এবং সেন্ড বাটনে ক্লিক করুন।

এবার আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডটির যে জন্ম তারিখটি রয়েছে সেটি দিন তারপর সেন্ট বাটনে ক্লিক করে দিন। 

এবার আপনার গত ৯০ দিনে কোন লেনদেন বা ট্রানজেকশন হয়েছে কিনা সেটি নিশ্চিত করতে YES অথবা NO বাটন ক্লিক করুন। 

যদি কোন লেনদেন হয়ে থাকে তাহলে আপনারা সেই লেনদেনের ধরন নির্ধারণ করুন। যেমনঃ ক্যাশ আউট, মোবাইল রিসার্চ, সেন্ট মানি ইত্যাদি।

সেই লেনদেনের পরিমাণ বা অ্যামাউন্ট লিখে দিন।

এবার সবকিছু ঠিক ঠিক থাকলে নগদ প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার মোবাইল ফোনে একটি টেম্পোরারি পিন পাঠানো হবে।

এই পিনটি পাবার পর আপনারা আবার ডায়াল করুন *167# আপনার মোবাইলের ডায়েল বার থেকে।

এবার আবার পিন রিসেট অর্থাৎ ৮ নম্বর অপশনটি সিলেক্ট করুন 

এবার দুই নাম্বার অপশনটি সিলেক্ট করুন তারপর সম্প্রতি পাওয়া টেম্পোরারি পিন টি এখানে দিন। 

আপনার নতুন পিনটি এখানে লিখুন 

পরবর্তীতে আবার আপনি আপনার নতুন পিনটি  সেট করুন

উপরের সকল ধাপ আপনারা যদি ভালোভাবে মেনে চলেন তাহলে পিন রিসেট হয়ে যাবে।  উপরের এ সকলের নিয়ম কানুন মেনে আপনারা পিন সেট করতে পারেন।

নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে কাস্টোমার কেয়ার এর মাধ্যমে। 

নগদ একাউন্টের পিন ভুলে গেলে আপনারা কাস্টমার কেয়ারের সাহায্য নিতে পারেন। তো প্রথমে আপনাকে কাস্টমার কেয়ারের নাম্বারে ফোন দিতে হবে ।

তারপর আপনাকে আপনার সমস্যাটি খুলে বলতে হবে। তারপর সেখান থেকে আপনার কিছু ইনফরমেশন নিবে। যেমনঃ

আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর নাম্বার। 

আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ।

আপনার কত ৯০ দিনে হওয়া ট্রানজেকশন বা লেনদেন এর ধরন এবং পরিমাণ।

 সকল তথ্য দেওয়ার পর আপনাকে একটি টেম্পোরারি পিন দেওয়া হবে। আপনারা উপরে যেভাবে টেম্পোরারি পিন দিয়ে আপনার পিন টি রিসেট করেছেন ঠিক ওইভাবে আপনারা টেম্পোরারি পিন টি দিয়ে পিন রিসেট করে নিবেন।

নগদ কল সেন্টার নাম্বার

নগদ কল সেন্টার নাম্বার হলো 16167. এই নাম্বারটি ডায়াল করে আপনারা নগদ কল সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন যেকোনো সমস্যায়। আমরা প্রায়ই নানা রকম সমস্যার মুখোমুখি হই যেমনঃ নগদের পিন ভুলে যাই, নগদ একাউন্ট সম্পর্কে অনেক তথ্য আমাদের হালনাগাদ করতে হয়, এজন্য আমাদের নগদ কল সেন্টারের সাহায্য নিতে হয়।

নগদ কল সেন্টারে যোগাযোগ করার জন্য আপনারা আরো কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন যেমনঃ

ভয়েস কলের মাধ্যমে।

টেলিফোনের মাধ্যমে। 

ইমেইল এর মাধ্যমে। 

নগদ কাস্টমার কেয়ার নাম্বার এর লিস্ট!

ভয়েস কলিং

 16167

টেলিফোনে যোগাযোগ

  096 096 16167

ইমেইলে যোগাযোগ

info@nagad.com.bd

সর্বাধিক জিজ্ঞেস করা কিছু প্রশ্নের উত্তর

নগদ একাউন্টের সুবিধা 2023 কি? 

নগদ একাউন্টে অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। এখানে আপনারা খুব কম খরচে ক্যাশ আউট করতে পারবেন

। মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন। কোনরকম চার্জ ছাড়াই সেন্ড মানি করতে পারবেন।

নগদ একাউন্টের কোড কি? 

নগদ একাউন্টের কোড হলো *167#. 

বিকাশ থেকে নগদ টাকা ট্রান্সফার করা যায়?

বিকাশ থেকে নগদ টাকা ট্রান্সফার করা যায় না। এরকম সুযোগ সুবিধা এখনো চালু হয়নি পরবর্তীতে চালু করার চিন্তাভাবনা রয়েছে।

নগদ একাউন্ট বন্ধ করার পদ্ধতি?

নগদ একাউন্ট বন্ধ করতে আপনার কাস্টমার কেয়ার এ যোগাযোগ করতে পারেন আপনার সকল তথ্য নিয়ে।

নগদ থেকে লোন নেওয়া যায়?

নগদ থেকে লোন নেওয়া যায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য নগদে সেবাটি চালু করেছে। আপনারা পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন মাসিক কিস্তিতে।

নগদ হেল্প লাইন নম্বর?

নগদ হেল্প লাইন নাম্বার হলো 16167.

 মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম

মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ।  উপরে দেখে নিতে পারেন। এ-বিষয়ক আলোচনা করা হয়েছে।

 নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেল্পলাইন নাম্বার

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেল্পলাইন নাম্বার হলো ১৬১৬৭ । 

নগদ একাউন্ট টাকা দেখার নিয়ম ? 

প্রথমে আপনার নগদ এপ্লিকেশনে প্রবেশ করুন 

এরপর আপনার পিন নাম্বার দিয়ে  নগদে লগইন করুন

“ব্যালেন্স জানতে ট্যাপ করুন” বাটনটিতে ক্লিক করে দিন তাহলে আপনার ব্যালেন্স দেখতে পারবেন।

নগদ একাউন্টের ক্যাশ আউট চার্জ কত?

নগদ একাউন্টের ক্যাশ আউট চার্জ হলো ৯.৯৯ টাকা প্রতি হাজারে।

আজকে এই ছিলো নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কিত আলোচনা। আশা করি আপনারা আমাদের আলোচনাটি পড়ে নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনেছেন। তো পরবর্তীতে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা হবে সে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

ড্রাগন ফলের উপকারিতা-হ্যালো বন্ধুরা বরাবরের ন্যায় আজকেও আমরা নতুন একটি টিপস নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রত্যেক মানুষই তার স্বাস্থ্যের ক্ষতি অনেক যত্নশীল হয়ে থাকেন। প্রবাদ আছে যে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।

স্বাস্থ্য কে ঠিক রাখতে হলে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। তারই আলোকে আমাদের আজকের এই পোস্টটি।

তাই আজকে আমরা ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আপনাদের অবহিত করব। বাংলাদেশে এই ফলটির নাম অনেকেই শুনেছেন কিংবা দেখেছেন কিন্তু অনেকেই এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানেনা।

সুতরাং আজকের এই পোস্টে ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো।

ড্রাগন ফল টি একসময় আমাদের দেশে অনেক অপরিচিত ছিল কিন্তু বর্তমানে এর ব্যাপক প্রচার হয়েছে এবং বাংলাদেশেও এর চাষ হচ্ছে।

লাল টকটকে সুমিষ্ট ও সুস্বাদু দানাযুক্ত ফলটির সুপারফুড হিসেবেও বেশ খ্যাতি কুড়িয়েছে।

ড্রাগন ফলটি আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী হিসেবে কাজ করে।

আরো পড়ুনঃফুডপান্ডা বাংলাদেশের সকল ব্রাঞ্চের নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার ২০২৩

বিদেশি এই ফলটির স্বাস্থ্য উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে।

রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও এর অনেক কার্যকারিতা রয়েছে।

তাহলে বন্ধুরা আসুন জেনে নেয়া যাক ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা

১। দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করে

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি প্রদাহ ও কোষের ক্ষতি থেকে হওয়া রোগের বিরুদ্ধে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে।

উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাদ্য হূদরোগ ক্যান্সার ডায়াবেটিস এবং আর্থ্রাইটিসের মত দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

২। হজম শক্তি বৃদ্ধি করে

এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং এই ফলটি অনেক টা পিচ্ছিল জাতীয় হয় এটি হজমে অনেক ভালো কাজ করে।

তাছাড়া এটি হূদরোগ থেকে রক্ষা করতে টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অসুস্থ শরীর ওজন বজায় রাখতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।

৩। হার্টের জন্য উপকারী

ড্রাগন ফলে ক্ষুদ্র কাল বীজগুলি ওমেগা থ্রি এবং ওমেগা 9 ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ। এর ফলে এটি হার্টের জন্য খুবই ভালো।

এই ফলটি হার্ট ভালো রাখার পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

৪। হার মজবুত করতে সহায়তা করে

ড্রাগন ফলের 18 শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা হারকে অনেক শক্তিশালী করে তোলে এবং হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এর ফলে হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা ফ্রাকচার কিংবা ভেঙ্গে যাওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।

৫। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে

চোখের ক্ষেত্রে ড্রাগন ফলের গুরুত্ব অপরিসীম। এতে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে যা চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ছানি পড়ে যাওয়া এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

৬। গর্ভবতী নারীর ক্ষেত্রে উপকারী

এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি বুলেট এবং আয়রন রয়েছে তাই এটি গর্ভবতী নারীদের জন্য অনেক উপকারী ফল। ভিটামিন বি এবং ফোলেট নবজাতকের জন্মগত ত্রুটি রোধ করতে এবং গর্ভাবস্থায় শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

এছাড়াও এতে থাকা ক্যালসিয়াম ভ্রুনের হাড়ের বিকাশের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

৭। পাইলস রোগের জন্য অনেক উপকারী

ড্রাগন ফল টি অনেক সুস্বাদু ও পিচ্ছিল জাতীয় হাওয়ায় এটি পাইলস রোগের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে।

যে সকল বন্ধুরা তাদের স্বাস্থ্য কে অনেক ভালোবাসেন সে সকল বন্ধুদের কে বলব আপনাদের দৈনিক খাবার তালিকায় ড্রাগন ফল টি সংযুক্ত করবেন।

স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং সেইসাথে এই নিবন্ধটি আপনাদের উপকারে আসলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

সম্পূর্ণ নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।