রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের নতুন সময়সূচী,টিকিটের মূল্য এবং যাত্রাবিরতি ষ্টেশন 2022

রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া

রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের নতুন সময়সূচী,টিকিটের মূল্য এবং যাত্রাবিরতি ষ্টেশন 2023

রাজশাহী -ঢাকা-রাজশাহী রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী 2023-রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে চলাচলকারী সকল

আন্তঃনগর ট্রেনের নতুন সময়সূচী,টিকিট ও টিকিটের মূল্য এবং যাত্রাবিরতি ষ্টেশনের বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আজকের প্রতিবেদনটি সাজানো হয়েছে।

রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের মাধ্যমে যেতে চাইলে এই প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আজ আমরা রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে চলাচলকারী সকল আন্তঃনগর ট্রেনের কথা বলব। আপনি কি রাজশাহী থেকে ঢাকা

এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটের সকল ট্রেন সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় রয়েছেন।কারণ

এই নিবন্ধে আমরা শুধু রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে চলাচলকারী সকল আন্তঃনগর ট্রেন সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব।

এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে চলাচলকারী সকল আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী, ছুটির দিন, টিকিটের মূল্য

এবং রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী যাত্রার সময় ট্রেনগুলো কোন কোন স্টেশনে কত মিনিট বিরতি দিয়ে থাকে, ট্রেনের সুবিধা সহ অন্যান্য সব তথ্য তুলে ধরব।

রাজশাহী টু ঢাকা এবং ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের তালিকাঃ

রাজশাহী টু ঢাকা এবং ঢাকা টু রাজশাহী রুটে মোট ৪ টি আন্তঃনগর ট্রেন নিয়মিত চলাচল করে থাকে।আপনারা যারা রাজশাহী টু ঢাকা এবং ঢাকা টু রাজশাহী রুটে চলাচল করতে চাচ্ছেন,

কিন্তু কোন কোন ট্রেন এই রুটে চলাচল করে থাকে তা যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে আপনাকে অনেক বিভ্রান্তির মুখে সম্মুখীন হতে হবে।

তাই আপনাদের যাতায়তের সুবিধার্তে আমাদের আজকের এই পোস্ট। নিচে রাজশাহী টু ঢাকা এবং ঢাকা টু রাজশাহী রুটে চলাচলরত আন্ত;নগর ট্রেনের নাম এবং ট্রেন নম্বর প্রকাশ করা হলো।

১। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস(ট্রেন নং-৭৫৩/৭৫৪):

বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত আন্তঃনগর ট্রেনসমূহের মাঝে অন্যতম একটি ট্রেন। ট্রেনটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিয্যবাহী মহানগরী রাজশাহী রেলষ্টেশনের মধ্যে চলাচল করে থাকে।এই ট্রেনটি অত্যাধুনিক ও বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি ২০০৩ সালের ১৪ই আগষ্ট চালু হয়।

সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচীঃ

আপনি কি ঢাকা থেকে রাজশাহী এবং রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এ নিবন্ধটি শুধুমাত্র আপনার জন্য।

এই নিবন্ধে আপনি সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও বন্ধের দিন সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী টেবিল আকারে প্রকাশ করা হলো।

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থানের সময় গন্তব্য প্রবেশের সময় সাপ্তাহিক

ছুটি

৭৫৩ নং আপ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস কমলাপুর,ঢাকা ১৪:৪৫ রাজশাহী ২০:৩৫ রবিবার
৭৫৪ নং ডাউন সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী ০৭:৪০ কমলাপুর, ঢাকা ১৩:৩০

রাজশাহী -ঢাকা-রাজশাহী রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী 2023

সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি ষ্টেশনঃ

সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা -রাজশাহী রুটে চলাচলের সময় ১২ টি ষ্টেশনে যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে।

বিরতি ষ্টেশন ঢাকা থেকে রাজশাহী থেকে
ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন ১৫ঃ১২  ১২ঃ৫৩
জয়দেবপুর জংশন ১৫ঃ৪৮ ১২ঃ২৫
মির্জাপুর ১৬ঃ২৬ ১১ঃ৩৬
টাঙ্গাইল ১৬ঃ৫৮ ১১ঃ০৯
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন ১৭ঃ১৯ ১০ঃ৪৭
শহীদ এম মনসুর আলী ১৭ঃ৫৫ ১০ঃ০৩
জামতৈল জংশন ১৮ঃ০৬ ০৯ঃ৫২
উল্লাপাড়া ১৮ঃ২৯ ০৯ঃ৩৮
বড়াল ব্রীজ ১৮ঃ৫৭ ০৯ঃ১২
চাটমোহর ১৯ঃ১৩ ০৮ঃ৫৭
ঈশ্বরদী বাইপাস ১৯ঃ৩৫ ০৮ঃ৩৬
আব্দুলপুর জংশন ১৯ঃ৫০ ০৮ঃ২০

২। পদ্মা এক্সপ্রেস( ট্রেন নং-৭৫৯/৭৬০)

 বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত আন্তঃনগর ট্রেনসমূহের মাধ্যে অন্যতম একটি ট্রেন সার্ভিস। ট্রেনটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে বাংলাদেশের অন্যতম মহানগরী রাজশাহীর মাঝে যাতায়াত করে। এটি একটি বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেন। এটি ১৯৯৯ সালের  ১৫ সেপ্টেম্বর চালু হয়।

পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচীঃ

যে সকল বন্ধুরা ঢাকা থেকে রাজশাহী এবং রাজশাহী থেকে ঢাকা রুটে চলাচলকারী পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।

সে সকল বন্ধুদের জন্য আজকের এই নিবন্ধটি সাজানো হয়েছে। পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও বন্ধের দিন জানার জন্য নিচের টেবিলটিতে চোখ রাখুন।

রাজশাহী -ঢাকা-রাজশাহী রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী 2023

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭৫৯ কমলাপুর ২৩:০০ রাজশাহী ০৪:৩০ মঙ্গলবার
৭৬০ রাজশাহী ১৬:০০ কমলাপুর ২১:৪০

৩। ধুমকেতু এক্সপ্রেস(৭৬৯/৭৭০)

ধুমকেতু এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৬৯/৭৭০) হল বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত ঢাকা-রাজশাহী রুটে তৃতীয় বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেন।

ট্রেনটিতে এসি স্লীপার কোচ ২ টি,এসি চেয়ার কোচ ২ টি,নন এসি চেয়ার কোচ ১০ টি,পাওয়ার, গার্ডব্রেক এবং লাগেজ ক্যারিয়ার সংযুক্ত কোচ ২ টি,

একটি চালকের গাড়ি এবং গার্ড ব্রেক সহ ২টি ডাইনিং কার রয়েছে। ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজধানী থেকে ৩৪৩ কিলোমিটার দূরে রাজশাহী পৌঁছাতে সময় নেয় ৫ ঘণ্টা ৪০ মিনিট।

ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

এখানে আমরা ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করব। ধুমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেন সপ্তাহে পাঁচ দিন চলাচল করে। দুই দিন বন্ধ থাকে।

ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল ০৬টায় ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করে রাজশাহী ষ্টেশনে ১১ঃ৪০ মিনিটে প্রবেশ করে এবং ছুটির দিন হলো বৃহষ্পতিবার।

একইভাবে রাজশাহী থেকে যাত্রা শুরু হয় 23:20 এবং ঢাকা পৌঁছায় 04:45 মিনিটে । ছুটির দিন শুক্রবার। আপনার সুবিধার জন্য, স্টেশনের নাম ছুটির দিন, প্রস্থানের সময় এবং আগমনের সময় একটি টেবিল আকারে দেওয়া হয়েছে।

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭৬৯ কমলাপুর ০৬:০০ রাজশাহী ১১:৪০ বৃহষ্পতিবার
৭৭০ রাজশাহী ২৩:২০ কমলাপুর ০৪:৪৫ বুধবার

আপনি যদি ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে ভাড়ার তালিকা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।কম খরচে, নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ উপলব্ধ থাকার কারণে ট্রেন ভ্রমণ অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় বেশি জনপ্রিয়।

রাজশাহী -ঢাকা-রাজশাহী রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী 2023

৪। বনলতা এক্সপ্রেস(৭৯১/৭৯২)

বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত আন্তঃনগর ট্রেনসমূহের মাঝে অন্যতম একটি ট্রেন। ট্রেনটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিয্যবাহী মহানগরী রাজশাহী রেলষ্টেশনের মধ্যে চলাচল করে থাকে।

এই ট্রেনটি অত্যাধুনিক ও বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি ২০১৯ সালের ২৫শে এপ্রিল বৃহষ্পতিবার চালু হয়।

বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচীঃ

বনলতা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৯১/৭৯২) বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি বিরতিহীন এবং আধুনিক আন্তঃনগর ট্রেন। এটি ঢাকা থেকে রাজশাহী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত চলাচল করে।

একটি বিরতিহীন ট্রেন হিসেবে, বনলতা এক্সপ্রেস ঢাকা-রাজশাহী রুটের অন্যান্য ট্রেনের মতো মাঝপথে থামে না, এটি ঢাকা-রাজশাহী যাত্রীদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ট্রেনে পরিণত হয়েছে।

ট্রেন

নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ সাপ্তাহিক

ছুটি

৭৯১ কমলাপুর ১৩:৩০ চাঁপাইনবাবগঞ্জ ১৯:৩০ শুক্রবার
৭৯২ চাঁপাইনবাবগঞ্জ ০৬:০০ কমলাপুর ১১:৩০

ট্রেনে ভ্রমণের খরচ অন্যান্য পরিবহনে ভ্রমণের খরচের তুলনায় অনেক কম। ফলে অনায়াসে ট্রেনে যাতায়াত করতে পারে সব শ্রেণীর মানুষ। অন্যদিকে, দীর্ঘ দূরত্বের তুলনায় ট্রেনের অনেক সুবিধা রয়েছে।

যা অন্য কোনো পরিবহনে নেই। অনেকের কাছে পরিবহনের সর্বোত্তম মাধ্যম হল ট্রেন। তাই বলা যায়- রাজশাহী থেকে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী পর্যন্ত ২৪৫ কিঃমি দীর্ঘ রেলপথ ট্রেন যাত্রাই সবচেয়ে ভালো মাধ্যম।

খাদ্য সেবাঃ

প্রতিটি আন্তঃনগর ট্রেনের সাথে খাবারের বগী সংযুক্ত থাকে। করিডোর দিয়ে ট্রেনের যেকোনো প্রান্ত থেকে খাবারের বগীতে গিয়ে  খাবার সংগ্রহ করা যায়। সকল খাবারের মূল্য তালিকা খাবারের বগীতে টাঙ্গানো  থাকে।

এখানে বার্গার, কেক,চিপস, স্যান্ডউইচ, প্যাটি, রোল, পাউরুটি, চা, কফি, কাটলেট, সেদ্ধ ডিম, ফ্রায়েড চিকেন, কাবাব সিঙ্গারা, সামুচা, বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয় এবং পানি পাওয়া যায়। দৈনিক সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনও পাওয়া যায়।

অন্যান্য সুবিধাঃ

আন্তঃনগর ট্রেনগুলো নামাযের জন্য নির্ধারিত জায়গা রয়েছে। কতর্ব্যরত গার্ডের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স রয়েছে। টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ট্রেন থেমে থাকা অবস্থায় টয়লেট ব্যবহার না করা ভালো।

প্রত্যেক বগিতে একজন করে গাইড থাকেন। যাত্রীদের সেবা, প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও ট্রেনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।

রাজশাহী -ঢাকা-রাজশাহী রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী 2023

যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য রয়েছে জানালার পাশে এ্যালুমিনিয়ামের শাটার। ট্রেনে ভ্রমণকালে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যেমন – ট্রেনের দরজা-জানালায় না বসা, ট্রেনের ছাদে না ওঠা, ইঞ্জিনে না চড়া।

ঘনবসতি বা বস্তি এলাকাতে ট্রেন চলার সময় জানালার শাটার লাগিয়ে দেয়া। এসি কেবিন ছাড়া শোভন বগিতে স্ট্যান্ডিং টিকেট কাটার সুবিধা রয়েছে।

মোট বরাদ্দকৃত টিকেট বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর স্ট্যান্ডিং টিকেট দেয়া হয়। স্ট্যান্ডিং টিকিটের মূল্য সিটিং টিকেটের সমান এবং সাথে সাধারণ টিকেটের মতই পণ্য নেয়া যায়।

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2023

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2023

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য,যাত্রা বিরতি ২০২২-হ্যালো বন্ধুরা ,আজকেও আমরা বরাবরের ন্যায় নতুন একটি টপিক্স নিয়ে হাজির হয়েছি।যে সকল বন্ধুরা সিলেট এবং চট্রগ্রাম শহরে ঘুরতে যেতে চান এবং যে সকল বন্ধুরা সিলেট ও চট্রগ্রামে বসবাস করেন তাদের সুবিধার্তে আমাদের আজকের নিবন্ধনটি সাজানো হয়েছে।

আপনি যদি চট্টগ্রাম থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে চট্রগ্রাম ট্রেনের মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।ট্রেন ভ্রমণ সবার জন্য উপভোগ্য। প্রকৃত অর্থে প্রকৃতির সৌন্দর্য অনুভব করার সুযোগ পাওয়া যায় ট্রেন ভ্রমনের মাধ্যমে।

ট্রেন ভ্রমনের সময় ট্রেনের ভেতরের পরিবেশ এবং বাহিরের পরিবেশ মিলে সবকিছুই অনেক আনন্দের হয়ে থাকে। আজ আমরা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের কথা বলব। আপনি কি পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, ছুটির দিন, ভাড়া তালিকা, স্টেশন বিরতির সময় খুঁজছেন? তাহলে আজকের পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমি এই পোস্টের মাধ্যমে সমস্ত তথ্য তুলে ধরব।

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য 2023

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন যাতায়াত করে মূলত সিলেট এবং চট্রগ্রাম রুটে। অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় সিলেট থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত খুবই সহজ ও আরামদায়ক। ট্রেনে ভ্রমণ করার সময় প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করার মত।

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

এখানে আপনি পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত পাবেন।পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি নিয়মিত চট্টগ্রাম থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে চট্টগ্রাম 6 দিন নিয়মিত চলাচল করে। এই ট্রেনটি প্রতি সোমবার বন্ধ থাকে।

এর মানে পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে একদিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। অন্যদিকে সপ্তাহে ছয় দিন নিয়মিত চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রামের রুটিন চলে। এই ট্রেনে প্রতি শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকে।

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2023

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের নম্বর ৭১৯ নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে সকাল 09:00 টায় ছেড়ে যায় এবং বিকেল ০৫:০০ টায় সিলেট পৌঁছায়। আবার ৭২০ নম্বর নিয়ে সিলেট থেকে চট্রগ্রামের উদ্দেশ্যে সকাল 10:15 মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে 19:35 এ পৌঁছায়।

এই যাত্রায় প্রায় 9 ঘন্টা সময় লাগে। চট্টগ্রাম থেকে সিলেট রুটে পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের সাপ্তাহিক ছুটি সোমবার এবং সিলেট থেকে চট্রগ্রাম রুটে সাপ্তাহিক ছুটি শনিবার।

আপনাদের সুবিধার্তে নিচে টেবিল আকারে প্রকাশ করা হলো

ট্রেন

নং

উৎস

প্রস্থান

গন্তব্য

প্রবেশ

সাপ্তাহিক

ছুটি

৭১৯ চট্টগ্রাম ০৯:০০ সিলেট ১৮:০০ সোমবার
৭২০ সিলেট ১০:১৫ চট্টগ্রাম ১৯:৩৫ শনিবার

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের নতুন বিরতি ষ্টেশন ও সময়সুচী 2023

এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যাওয়ার জন্য অনেকেই এই ট্রেনে উটে থাকেন। ট্রেন ভ্রমণের জন্য ষ্টেশন বিরতির সময়সূচী খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের বিরতি ষ্টেশন ও সময়সুচী বলতে ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে সিলেট যাওয়ার পথে কোন স্টেশনে থামে এবং সিলেট থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে কোন স্টেশনে বিরতি দিয়ে থাকে এবং তা কত মিনিটের জন্য থেমে থাকে তা বোঝায়।

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2023

যে সকল বন্ধুরা এক স্টেশন থেকে নিকটবর্তী কোন ষ্টেশনে যেতে চান, তাদের জন্য এই ট্রেনের বিরতি স্টেশন ও সময়সূচী জানা খুবই জরুরি।চট্রগ্রাম-সিলেট এর ভ্রমণ দূরত্ব ৩৭৭ কিলোমিটার (২৩৪ মাইল)।পাহাড়িকা এক্সপ্রেস এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য ১৪ টি স্টেশনে বিরতি দিয়ে থাকেন। এছাড়াও অলস পূর্ণ ভ্রমণ থেকে বাঁচতে স্টেশন বিরতি সময়সূচী সম্পর্কে জেনে রাখুন।

বিরতি ষ্টেশন ও সময়সুচী নিচে দেওয়া হলো

বিরতি ষ্টেশন এর নাম

ছাড়ায় সময়

পৌছানোর সময়

ফেনী

১০ঃ৩১

১৭ঃ৫০

নাঙ্গলকোট

১১ঃ০৪

১৭ঃ২১

লাকসাম

১১ঃ২৫

১৭ঃ০০

কুমিল্লা

১২ঃ০৫

১৬ঃ৩২

কসবা

১২ঃ৪৭

১৫ঃ৪২

আখাউড়া

১৩ঃ২০

১৫ঃ১০

হরষপুর

১৩ঃ৫৫

১৪ঃ১৯

নওয়াপাড়া

১৪ঃ১৯

১৩ঃ৪০

শায়েস্তাগঞ্জ

১৪ঃ৪৫

১৩ঃ১২

শ্রীমঙ্গল

১৫ঃ২৬

১২ঃ২৯

ভানুগাছ

১৫ঃ৪৯

১২ঃ০২

শমসের নগর

১৬ঃ০০

১১ঃ৫৫

কুলাউড়া

১৬ঃ২৬

১১ঃ২৪

মাইজগাঁও

১৭ঃ০৮

১০ঃ৫৩

এই ট্রেনে 12টি বগি এবং চারটি আসন রয়েছে। পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনে দুটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) কেবিন এবং এসি চেয়ার রুম রয়েছে।

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য

পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভ্রমণ দূরত্ব 36 কিমি (234 মাইল) এবং টিকিটের মূল্য ব্যয়বহুল নয়। পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের চারটি সেকশন রয়েছে। প্রতিটি বিভাগের জন্য টিকিটের মূল্য আলাদা। আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী টিকিট কিনতে পারেন। টিকিট কেনার জন্য টিকিট কাউন্টারে আসতে পারেন। আবার, আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে ঘরে বসে টিকিট কিনতে পারেন।

আমরা পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের নির্দিষ্ট টিকিটের দাম কমিয়েছি। পাহাড়িকা এক্সপ্রেস টিকিটে প্রচুর ক্লাস আছে। পাহাড়িকা ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস টিকিটের মূল্য তার আসনের বিভাগের উপর ভিত্তি করে। এই ট্রেনের টিকিট 120 টাকা থেকে শুরু হয় এবং 700 টাকায় শেষ হয়৷ নীচের চার্টে পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি দেখুন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজের জন্য বেছে নিন৷

টিকিটের মূল্য নীচের টেবিলে দেওয়া হলো

আসন বিভাগ

টিকেটের মূল্য (১৫% ভ্যাট)

শোভন চেয়ার

৫০৫ টাকা

স্নিগ্ধা

৯৬৬ টাকা

এসি সিট

১১৫৬ টাকা

এসি বার্থ

১৭৮১  টাকা

আরো জানতে ক্লিক করুন>>>

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2022

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2022-আপনি কি ঢাকা হতে  চিলাহাটি  এবং চিলাহাটি হতে ঢাকাগামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের এর টিকিট মুল্, রুট, ট্রেন সিডিউল এবং অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় রয়েছেন।

এখানে আপনি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের  এর টিকিট মূল্য, যাতায়াতের সময় এবং সাপ্তাহিক বন্ধ তাছাড়া আরো অনেক তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন টি বাংলাদেশ রেলের একটি অন্যতম ট্রেন ব্যবস্থা। আপনি যদি ক্লান্তিহীনভাবে কোন জায়গায় যেতে চান তাহলে আমি বলব ট্রেন একটি অত্যন্ত ভালো যাতায়ত ব্যবস্থা।

ট্রেনে আপনি সব ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকবেন যেমন ট্রেনের মধ্যে নামাজের ব্যবস্থা, খাবারের ব্যবস্থ্‌ শোবার ব্যবস্থা এবং আপনাদের নিজস্ব কেবিন এর ব্যবস্থা রয়েছে যা আপনাদেরকে স্বাচ্ছন্দ্যে এক জায়গা হতে আরেক জায়গায় ক্লান্তিহীনভাবে নিয়ে যাবে।

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য 2022

আপনি যদি ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন তাহলে আমি বলব আপনি ট্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে পারেন । এতে আপনার যেমন নিজের জীবনের উপর কোন প্রকার ঝুঁকি বা দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং তার সাথে আপনার খরচ অন্যান্য যানবাহন এর তুলনায় অনেকাংশে কমিয়ে আসবে।

নিচে নীলসাগর এক্সপ্রেস এর যাতায়াতের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার সঠিক তথ্যটি সংগ্রহ করে আমাদের কষ্টটাকে সার্থক করে তুলবেন।

বর্তমান যুগ হচ্ছে ইন্টারনেটের যুগ তাই আপনাদের সুবিধার্থে গ্রামীণফোন এয়ারটেল রবি বিভিন্ন অপারেটরের মাধ্যমে আপনারা অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। গ্রামীণফোন ব্যবহারকারীরা Gpay অ্যাপের মাধ্যমে এবং রবি এয়ারটেল ব্যবহারকারীরা রবি ক্যাশ অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। আপনারা কিভাবে অনলাইনে টিকিট করে করবেন সেই সম্পর্কে এই পোস্টে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হয়েছে।

আপনি চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে কিভাবে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করা যায় সেই সম্পর্কে আপনারা অবগত হতে পাবেন। তাছাড়া আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ট্রেনের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারবেন। তার জন্য আপনাদের কিছু রুলস ফলো করতে হবে, যায এই পোস্টে উপলব্ধ।

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য ২০২২

এই পোস্টে নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে। আপনি চাইলে এখান থেকে ট্রেনের বিভিন্ন আসনের টিকিটের মূল্য জানতে পারবেন। এই ট্রেনে তিন শ্রেণীর টিকিট এর ব্যবস্থা রয়েছে যা নিচে দেয়া হল।

আসন বিন্যাস প্রাপ্ত বয়স্ক অপ্রাপ্ত বয়স্ক
এসি বাথ ১৭৫২ টাকা ১১৭৭ টাকা
স্নিগ্ধা ৯৪৯ টাকা ৬২৭ টাকা
শোভন চেয়ার ৪৯৫ টাকা ৩৩০ টাকা

ঢাকা থেকে চিলাহাটি স্টপেজ স্টেশন এবং চিলাহাটি থেকে ঢাকা স্টপেজ স্টেশন

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে শুরু করে চিলাহাটি পর্যন্ত যে সকল স্টপেজ এ অবস্থান করে সেই সকল স্টপেজ সমূহের নাম এবং সময় নিচে দেওয়া হল। আপনি চাইলেই এখান থেকে ট্রেনটি কখন কোন স্টেশনে অবস্থান করে সে অনুপাতে আপনি ট্রেনে যাতায়াত করতে পারবেন

বিরতি স্টেশন এর নাম ঢাকা থেকে (৭৬৫) চিলাহাটি থেকে (৭৬৬)
বিমান বন্দর ০৭ঃ০৭ ০৪ঃ৫৩
জয়দেবপুর ০৭ঃ৩৩ ০৪ঃ২৭
বঙ্গবন্ধু সেতু ০৯ঃ০০ ০৩ঃ১০
মুলাডুলি ১০ঃ৩৯ ০১ঃ৪৫
নাটোর ১১ঃ১৬ ০০ঃ৩৩
আহসানগঞ্জ ১১ঃ৪০ ২৩ঃ৪৫
সান্তাহার ১২ঃ১৫ ২৩ঃ৩০
আক্কেলপুর ১২ঃ৪০ ২৩ঃ০১
জয়পুরহাট ১৩ঃ০৪ ২২ঃ৪৫
বিরামপুর ১৩ঃ৩৬ ২২ঃ১৪
ফুলবাড়ি ১৫ঃ৫০ ২২ঃ০০
পার্বতীপুর ১৪ঃ১৫ ২১ঃ৪০
সৈয়দপুর ১৪ঃ৪২ ২১ঃ০৩
নীলফামারী ১৫ঃ০৫ ২০ঃ৩৯
ডোমার ১৫ঃ২৪ ২০ঃ২১

ঢাকা থেকে চিলাহাটি গামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের কোড নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য সমূহ।

ট্রেন নাম্বারঃ ৭৬৫

ট্রেন রুটঃ ঢাকা -পার্বতীপুর- চিলাহাটি

ছাড়ার সময়ঃ০৬ঃ৪০(সকাল)

স্টার্টিং স্টেশনঃকমলাপুর রেলস্টেশন

আগমনের সময়ঃ১৫ঃ০৫(দুপুর)

চিলাহাটি থেকে ঢাকাগামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের কোড নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য সমূহ।

ট্রেন নাম্বারঃ ৭৬৬

ট্রেন রুটঃ চিলাহাটি- পার্বতীপুর -ঢাকা কমলাপুর

ছাড়ার সময়ঃ ২০ঃ০০(রাত)

স্টার্টিং স্টেশনঃ চিলাহাটি

আগমনের সময়ঃ০৫ঃ৩০(ভোর)

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে কখন কোন স্টেশনে কত সময় ধরে অবস্থান করে তা এই পোস্টে উপলব্ধ।

উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, ভাড়ার তালিকা ও বন্ধের দিন 2022

ট্রেনে যাত্রাকালীন সময় ট্রেনের ভেতরে কোনরকম ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে ফেলবেন না ।ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে রাখবেন এবং ট্রেনে পরিছন্নতা বজায় রাখবেন। আপনার যাত্রা শুভ হোক ধন্যবাদ।

নাবিল পরিবহন অনলাইন টিকিট,কাউন্টার নাম্বার,ভাড়া,রুট ও সময়সূচী 2022

নাবিল পরিবহন অনলাইন টিকিট,কাউন্টার নাম্বার,ভাড়া,রুট ও সময়সূচী

বন্ধুরা আবারো নতুন একটি টপিক্স নিয়ে হাজির হয়েছি। আপনাদের আরামদায়ক একটি ভ্রমণ যোগ্য বাস নিয়ে। আজ আমরা নাবিল পরিবহন এর পরিবহন এর কার্যক্রম সুবিধা, ভাড়া এবং অনলাইনে টিকিট নিয়ে জানব।নাবিল পরিবহন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা মানের বাস সার্ভিস। বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় কোম্পানিটির বেশ কিছু বিলাসবহুল বাস রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার মানুষ নাবিল পরিবহনে যাতায়াত করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আবার অনেকেই নাবিল পরিবহনের কাউন্টার নম্বর, ঠিকানা, সময়সূচী, ভাড়া এবং রুট সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমরা এই পোস্টে আলোচনা করব কিভাবে অনলাইনে নাবিল পরিবহনের টিকিট কেনা যায়।

নাবিল পরিবহন

আমরা সকলেই নাবিল পরিবহনের নাম শুনেছি। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাসের নাম নাবিল পরিবহন। উন্নত মান সম্পন্ন এ পরিবহন তাদের সেবা দ্বারা যাত্রীর মন জয় করে আজ বাংলাদেশের সুনামধন্য বাসের মধ্যে অন্যতম। প্রায় বিশ বছরেরও বেশি সময় হয়ে গেছে নাবিল পরিবহনের জনপ্রিয়তা। নাবিল পরিবহনের অধীনে প্রায় 100 এর অধিক বাস আছে এদের মধ্যে এসসি ওবিসি ক্যাটাগরির বাস মিলিয়ে। যাত্রীর আরাম এবংস্বাচ্ছন্দ্যবোধ গুরুত্ব দিয়ে আজ নাবিল পরিবহন এক অনন্য বাস হয়ে উঠেছে।

যাত্রী সুবিধায় একান্তই কাম্য নাবিল পরিবহনের। স্ক্যানিয়া আরএমস সহব বেশকিছু বিলাসবহুল বাস নাবিল পরিবহনের বহরে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করায় উত্তরবঙ্গের সব রুটে নাবিল জনপ্রিয় এবং যাতায়াত করে। বিলাসবহুল বাস হিসেবে স্ক্যানিয়া হট এন্ড কোল্ড বাস কাজ করছে নাবিল পরিবহনের হয়ে। এখন পর্যন্ত তারা নিত্যনতুন সার্ভিস দিয়ে সবার মন জয় করে চলছে।

নাবিল পরিবহনের সুবিধা

এসি বাসের মধ্যে যাত্রীদের জন্য কম্বল, মিনারেল ওয়াটার আছে। ফার্স্ট এইড এর সুব্যবস্থা। ওয়েটিং রুমে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে। এররলেস ব্যবহার এয়ার ফ্রেশনার ও টিস্যুর ব্যবস্থা আছে। আরামদায়ক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও উন্নত মানের বসার আসন রয়েছে। বাসে মনোরঞ্জনের জন্য টিভি ,ডিভিডি এবং মিউজিক প্লেয়ার আছে। কোনরকম ত্রুটিপূর্ণ দেখা দিলে বাসের সদস্যগণ আগ্রহের সহিত ত্রুটি নির্মূল করার চেষ্টা করে।

এখন আমি আপনাদেরকে নাবিল পরিবহনের বিভিন্ন কাউন্টার এর মোবাইল নম্বর লিস্ট অনুযায়ী দিব যাতে আপনাদের নাবিল পরিবহনের নাম্বার খুঁজতে হয়রানি হতে না হয়।

 ঢাকা জোনের কাউন্টার নাম্বার

আসাদ গেইট 01839-968533, 01882-003271
কল্যাণপুর 01869-811012, 01869-811013
মাজার রোড কাউন্টার ১ 01839-968530, 01869-811014 
মাজার রোড কাউন্টার ২ 01839-968531, 01882-003268
টেকনিক্যাল 01810-12081
গাবতলি খালেক সিটি 01945032642

নাবিল পরিবহন অনলাইন টিকিট,কাউন্টার নাম্বার,ভাড়া,রুট ও সময়সূচী 2022

উওরবঙ্গের কাউন্টার নাম্বার

রংপুর কাউন্টার

01720-993503

তারাগঞ্জ কাউন্টার

01718-268902

দিনাজপুর

01839-968503

রাণীরবন্দর

01737-039966

বীরগঞ্জ কাউন্টার

01748-929289 

সেতাবগঞ্জ

01716-630262

ফুলবাড়ী কাউন্টার

01721-888444

বিরামপুর কাউন্টার

01732-787878

পঞ্চগড় কাউন্টার

01712-414444

বোদা কাউন্টার

01712-363321

দেবীগঞ্জ কাউন্টার

01726-898292

ঠাকুরগাঁও কাউন্টার

01742554422

বোদা কাউন্টার

01712 363321

ভুল্লী কাউন্টার

01710-631032

পীরগঞ্জ কাউন্টার

01746-715441, 01737-890944

রাণীশংকৈল কাউন্টার

01711-587788

কুড়িগ্রাম কাউন্টার

01868-114447

চিলমারি কাউন্টার

01734 865627

ভুরুংগামারি কাউন্টার

01721 740678

লালমণিরহাট কাউন্টার

01869810054

বুড়িমারী কাউন্টার

01716441551

নীলফামারী কাউন্টার

01712-204187

সৈয়দপুর কাউন্টার

01717-061122

কিশোরগঞ্জ কাউন্টার

01712 954032

ডোমার কাউন্টার

01713-717445

নাবিল পরিবহন অনলাইন টিকিট,কাউন্টার নাম্বার,ভাড়া,রুট ও সময়সূচী 2022

দেবিগঞ্জ কাউন্টার

01726 898292

ভবানিগঞ্জ কাউন্টার

01717 075509

ডিমলা কাউন্টার

01712 402191

চিলাহাটি কাউন্টার 

01922-883101

বগুড়া কাউন্টার

01774-976078 

শেরপুর কাউন্টার

01761-545967

গোবিন্দগঞ্জ কাউন্টার

01839-968522

নাবিল পরিবহনের প্রধান কার্যালয়

আপনি নাবিল পরিবহনের প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা জানতে চান এবং অনেক কারণে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চান। তাই এখানে আমরা নাবিল পরিবহনের হেড অফিসের ঠিকানা এবং তাদের মোবাইল নম্বর দিয়েছি। নাবিল পরিবহন সম্পর্কে আপনার কোন অভিযোগ থাকলে এই নম্বরে যোগাযোগ করুন।

নাবিল পরিবহনের হেড অফিসের ঠিকানা: আরিচা হাইওয়ে, মাজার রোড, গাবতলী।

নাবিল পরিবহন অনলাইন টিকিট

অনেকেই বাড়ি থেকে অনলাইনে নাবিল পরিবহনের টিকিট কিনতে চান। কিন্তু অনেকেই জানেন না কিভাবে অনলাইনে এই টিকিট কেনা যায়। তাদের অনেকেই এ বিষয়ে আমাদের কাছে প্রশ্ন করেছেন। আপনি অনলাইনে নাবিল পরিবহনের বাসের টিকিট কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে নাবিল পরিবহনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। অথবা আপনি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে এই টিকিট কিনতে পারেন. যেমন সহজ shohoz.com এবং service dot x yz. তবে নাবিল পরিবহনের ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কেনা ভালো।

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য 2022

নাবিল পরিবহনের টিকিটের দাম

নাবিল পরিবহনের বাসের টিকিট বিভিন্ন জেলা থেকে জেলা এবং ঢাকা থেকে দূরত্বে পরিবর্তিত হয়। এখন আমরা জানবো ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলা শহরে আবির পরিবহনের বাস টিকিটের দাম। জেলা ভিত্তিক দূরত্বের কারণে বাসের ভাড়া পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার মন্তব্য সম্পর্কে ধারণা পেতে নীচের টিপস অনুসরণ করুন,

রুট

এসি ভাড়া

নন এসি ভাড়া

ঢাকা- রংপুর- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৫০০-৬০০ টাকা

ঢাকা- বগুড়া- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া     ৫০০-৬০০ টাকা

ঢাকা- সৈয়দপুর- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া     ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- ঠাকুরগাঁও- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- দেবীগঞ্জ- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- দিনাজপুর- ঢাকা

এসি ভাড়া  ১,২০০-১,৪০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- ডোমার- ঢাকা।

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- কুড়িগ্রাম- ঢাকা

এসি ভাড়া ৭০০-৯০০ টাকা,

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা।

ঢাকা- ফুলবাড়ি- ঢাকা

এসি ভাড়া ১,০০০-১,২০০ টাকা

নন-এসি ভাড়া ৬০০-৭০০ টাকা

নাবিল পরিবহনের চলাচলের রুট

  • DHAKA TO BOGRA
  • DHAKA TO BURIMARI
  • DHAKA TO Nilphamari
  • DHAKA TO Domar
  • DHAKA TO Saiyedpur
  • DHAKA TO Kishorgonj
  • DHAKA TO DINAJPUR
  • DHAKA TO GAIBANDHA
  • DHAKA TO GOBINDAGANJ
  • DHAKA TO LALMONIRHAT
  • DHAKA TO NAGAON
  • DHAKA TO NATORE
  • DHAKA TO panchagor
  • DHAKA TO Thakurgoan
  • DHAKA TO RANGPUR
  • Dhaka To Kuriggram
  • DHAKA TO SANTAHAR
  • DHAKA TO SIRAJGANJ

সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ. আজকের পোস্টে আমরা নাবিল পরিবহন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আমাদের আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনি নাবিল ট্রান্সপোর্টের কাউন্টার নম্বর, ঠিকানা, বাসের সময়সূচী, ভাড়া এবং কীভাবে নাবিল পরিবহনের অনলাইন টিকিট কেনা যায় সে সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। আশা করি পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আপনি যদি প্রতিদিন এরকম গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে চান, তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া 2022

রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া

রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া 2022-হ্যালো ভিউয়ার্স কেমন আছেন সবাই? আজকে আমরা নতুন একটি টপিক্স নিয়ে আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করব তা আপনাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

তবে আজকের নিবন্ধনটি ভ্রমণ প্রিয়াসু বন্ধুদের জন্য। আজকে আমরা রাজশাহী থেকে পঞ্চগড় রুটে চলাচলকারী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আলোচনা করব।

বন্ধুরা এই নিবন্ধনে আপনারা বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, বন্ধ বন্ধের দিন, যাত্রাবিরতি স্টেশন এবং অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আর তার জন্য আপনাকে এই নিবন্ধটি শুরু থেকেই শেষ অব্দি মনোযোগ সহকারে অনুসরণ করতে হবে। তো চলুন বন্ধুরা মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস পঞ্চগড় ও রাজশাহী জেলার মধ্যে চলাচলকারী প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটির নামকরণ করা হয়েছিল 5 অক্টোবর 2020। ট্রেনটির নামকরণ করা হয়েছে পঞ্চগড় জেলার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের নামে। একই বছরের ১৫ অক্টোবর রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ট্রেনটির উদ্বোধন করেন এবং পরের দিনই ট্রেনটি চালু করা হয়। ট্রেনটির বেজ রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন।

যে সকল বন্ধুরা রাজশাহী থেকে নাটোর সান্তাহার জয়পুরহাট পাঁচবিবি ফুলবাড়ী পার্বতীপুর হয়ে দিনাজপুর ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় রুটে চলাচল করেন সে সকল বন্ধুদেরকে এই নিবন্ধনে স্বাগতম। ট্রেনে ভ্রমণ করতে কেনা ভালবাসেন। আর ভ্রমণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে ট্রেনের সময়সূচী ও বন্ধের দিন সম্পর্কে জানতে হবে।

আজকে আমরা রাজশাহী পঞ্চগড় রাজশাহী রুটে চলাচলকারী বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের সকল তথ্য নিখুঁতভাবে যাচাই করে এই নিবন্ধনে প্রকাশ করেছি

বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানুষ সময়ের মূল্যকে অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।কিন্তু সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক অনেক বেশি।এজন্য নিরাপদে ভ্রমণ করার উপযুক্ত মাধ্যম হলো ট্রেন।

ট্রেনের মাধ্যমে আপনি নিরাপদে ও ক্লান্তিহীন ভাবে রিলাক্সে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে পারবেন।তাই প্রথমে আমরা বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখান থেকে আপনি বাংলাদেশ এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি জেনে ভ্রমণ করতে পারবেন।

রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ২০২২

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজশাহী থেকে পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে রাত ৯টা ১৫ মিনিটে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ত্যাগ করে পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশনে (বী.মু.সি.ই.) পৌঁছায় ভোর ০৫ টা ১৫ মিনিটে । আবার এই ট্রেনটি পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন (বী.মু.সি.ই.) থেকে ছাড়ে সকাল ০৮টা ৩০ মিনিটে এবং রাজশাহী রেলওয়ে ষ্টেশনে পৌছায় বিকাল ০৫টা ৩০ মিনিটে।

পঞ্চগড় টু রাজশাহী ট্রেনের বন্ধের দিন ২০২২

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনটি সপ্তাহে ৬ দিন নিয়মিত চলাচল করে থাকে। ট্রেনটি সপ্তাহে একদিন বন্ধ থাকে। যা ৮০৩-আপ রাজশাহী স্টেশনে শুক্রবার এবং ৮০৪-ডাউন পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম (বী.মু.সি.ই.) স্টেশনে শনিবার বন্ধ থাকে।

আপনাদের সুবিধার্থে বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং বন্ধের দিন নিচে ছকের মাধ্যমে দেওয়া হলঃ

ট্রেন নং

উৎস প্রস্থান গন্তব্য প্রবেশ

সাপ্তাহিক

ছুটি

৮০৩

রাজশাহী ২১:১৫ বী.মু.সি.ই. ০৫:১৫

শুক্রবার

৮০৪

বী.মু.সি.ই. ০৮:৩০ রাজশাহী ১৭:৩০

শনিবার

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনে আট শ্রেণীর টিকিট পাওয়া যায়।ট্রেনটির আসন দিনে ৫০৮ টি এবং রাতে ৪৯৬ টি নিয়ে যাত্রা করে থাকে। রাজশাহী থেকে পঞ্চগড়ের রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব হলো ২৭৩ কিলোমিটার বা ১৭০ মাইল। বাংলাদেশের প্রতিটি ট্রেনের টিকিটের মূল্য অন্যান্য পরিবহনের তুলনায় অনেক কম।

তবে ট্রেনে বিভিন্ন রকমের সুবিধার কারণে টিকিটের মূল্য বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। বাংলা বান্ধ া এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৭০ টাকা থেকে শুরু করে ৯৯৫ টাকা মূল্যের পর্যন্ত টিকিট পাওয়া যায়। আপনার সাধ্য অনুযায়ী টিকিট সংগ্রহ করে বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন।

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য নিচে প্রকাশ করা হলো

আসন বিন্যাস 

টিকিটের মূল্য ভ্যাট ছাড়া

সুলভ

১৭০ টাকা

শোভন

২৮০টাকা

শোভন চেয়ার

৩৩৫ টাকা

১ম সিট

৪৪৫ টাকা

১ম বার্থ 

৬৬৫ টাকা

স্নিগ্ধা 

৫৫৫ টাকা 

এসি সিট 

৬৬৫ টাকা 

এসি বার্থ 

৯৯৫ টাকা 

রাজশাহী থেকে পঞ্চগড় রুটে যাত্রাবিরতি স্টেশন

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজশাহী থেকে পঞ্চগড় যেতে ১৯ টি স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে থাকে।রাজশাহী টু পঞ্চগড় ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া 2022

নিচের ছকের মাধ্যমে এক নজরে দেখে নেয়া যাকঃ-

স্টেশন

কোড

প্রবেশ

ত্যাগ

রাজশাহী

RJHI

২১:১৫

আব্দুলপুর জংশন

AUP ২২:১০

২২:৩০

নাটোর

NTE ২২:৪৬

২২:৪৯

মাধনগর

MGA ২৩:০৫

২৩:০৭

আহসানগঞ্জ

AHG ২৩:১৬

২৩:১৮

সান্তাহার জংশন

STU ০০:০০

০০:০৫

আক্কেলপুর

ACP ০০:২৫

০০:২৭

জয়পুরহাট

JY ০০:৪১

০০:৪৪

পাঁচবিবি

PIB ০০:৫৫

০১:১১

বিরামপুর

BARP ০১:৩১

০১:৩৩

ফুলবাড়ী

PLB ০১:৪৪

০১:৪৬

পার্বতীপুর জংশন

PBT ০২:১০

০২:৩০

চিরিরবন্দর

CN ০২:৪৫

০২:৪৭

দিনাজপুর

DGP ০৩:০৫

০৩:১০

সেতাবগঞ্জ

STGJ ০৩:৪১

০৩:৪৩

পীরগঞ্জ

PIX ০৩:৫৭

০৪:০০

শিবগঞ্জ

SIS ০৪:১৪

০৪:১৬

ঠাকুরগাঁও রোড

THRD ০৪:২২

০৪:২৫

রুহিয়া

RUH ০৪:৪০

০৪:৪২

কিসমত

QST ০৪:৫০

০৪:৫২

বী.মু.সি.ই.

PCGH ০৫:১০

পঞ্চগড় থেকে রাজশাহী রুটে যাত্রাবিরতি স্টেশন

বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রা পথে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, জয়পুরহাট, বগুড়া, নওগাঁ ও নাটোর জেলাকে সংযুক্ত করেছে।

স্টেশন

কোড

প্রবেশ

ত্যাগ

বী.মু.সি.ই.

PCGH

০৮:৩০

কিসমত

QST ০৮:৪৭

০৮:৫৮

রুহিয়া

RUH ০৯:০৭

০৯:১০

ঠাকুরগাঁও রোড

THRD ০৯:২৬

০৯:২৯

শিবগঞ্জ

SIS ০৯:৩৫

০৯:৩৭

পীরগঞ্জ

PIX ০৯:৫২

০৯:৫৫

সেতাবগঞ্জ

STGJ ১০:১২

১০:১৫

দিনাজপুর

DGP ১০:৪৫

১০:৫০

চিরিরবন্দর

CN ১১:০৮

১১:১১

পার্বতীপুর জংশন

PBT ১১:৩০

১১:৫০

ফুলবাড়ী

PLB ১২:০৮

১২:১১

বিরামপুর

BARP ১২:২২

১২:২৫

পাঁচবিবি

PIB ১২:৪৫

১২:৪৭

জয়পুরহাট

JY ১২:৫৭

১৩:০৯

আক্কেলপুর

ACP ১৩:২৩

১৩:৪০

সান্তাহার জংশন

STU ১৪:১০

১৪:১৫

আহসানগঞ্জ

AHG ১৪:৫৫

১৪:৫৭

মাধনগর

MGA ১৫:০৫

১৫:০৭

নাটোর

NTE ১৫:৩৩

১৫:৩৭

আব্দুলপুর জংশন

AUP ১৫:৫৫

১৬:১৫

রাজশাহী

RJHI ১৭:৩০

সম্পূর্ণ নিবন্ধটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।এই নিবন্ধনে রাজশাহী-পঞ্চগড়-রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য,যাত্রাবিরতি স্টেশন ইত্যাদি সম্পর্কে সমস্ত তথ্য রয়েছে। আশা রাখি এই নিবন্ধন থেকে আপনি বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনের সমস্ত তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। আমরা রাজশাহী থেকে পঞ্চগড় রুটের ট্রেনের সমস্ত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র।

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য 2022

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২২-হ্যালো ভিউয়ার্স ক্যায়সে হে আপ,Newstipb তে  আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমরা নতুন একটি টপিকস নিয়ে আলোচনা করব। যে সকল বন্ধুরা ঢাকা থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, আসন বিন্যাস এবং যাত্রাবিরতি স্টেশনগুলোর তথ্য সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই নিবন্ধনে আপনারা সকল তথ্য পেয়ে থাকবেন।

নিচে আমরা সঠিকভাবে তথ্য যাচাই করে ঢাকা টু সিলেট এবং সিলেট থেকে ঢাকা গামী আন্তঃনগর ট্রেনের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করতে যাচ্ছি। আপনারা চাইলে এখান থেকে আপনার কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করে আপনার যাত্রা কে আরো সহজ করুন।

ঢাকা থেকে সিলেট ট্রেনের সময়সূচী

এই নিবন্ধনে আপনারা ঢাকা থেকে সিলেট ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে থাকবেন। ঢাকা থেকে সিলেট গামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে আপনার যাত্রা কে সাফল্যমন্ডিত করুন। নিচে ঢাকা থেকে সিলেট রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের এবং লোকাল ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হল।

ঢাকা থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে ঢাকা রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের তালিকা

যে সকল বন্ধুরা ঢাকা থেকে সিলেট এবং সিলেট থেকে ঢাকা রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের তালিকা সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক সে সকল বন্ধুদের এই নিবন্ধনে স্বাগতম। এখানে আপনারা ঢাকা টু সিলেট এবং সিলেট ঢাকা রোডের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এই তালিকা থেকে আপনারা আপনার পছন্দের ট্রেনটি বেছে নিয়ে আপনার যাত্রা কে দ্বিগুণ আনন্দিত করুন।

সিলেট টু ঢাকা এবং ঢাকা টু সিলেট রুটে চারটি আন্তঃনগর ট্রেন নিয়মিত চলাচল করে। নিচে চারটে আন্তঃনগর ট্রেনের তালিকা এবং কোড নম্বর সহ টেবিল আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রেনের নাম

ট্রেন নং

রুটের নাম

উৎস

প্রস্থান 

গন্তব্য

প্রবেশ

ছুটির দিন

পারাবত এক্সপ্রেস 

৭০৯ ঢাকা- সিলেট কমলাপুর ০৬:২০ সিলেট ১৩:০০

মঙ্গলবার

জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস

৭১৭ ঢাকা- সিলেট কমলাপুর ১১:১৫ সিলেট ১৯:০০ মঙ্গলবার

উপবন এক্সপ্রেস

৭৩৯ ঢাকা- সিলেট কমলাপুর ২০:৩০ সিলেট ০৫:০০

বুধবার

কালনী এক্সপ্রেস

৭৭৩ ঢাকা- সিলেট কমলাপুর ১৫:০০ সিলেট ২১:৩০

শুক্রবার

ঢাকা টু সিলেট এবং সিলেট টু ঢাকা রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিটের মূল্য

এই নিবন্ধনে ঢাকা টু সিলেট সিলেট ঢাকা রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিটের মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিটের মূল্য শ্রেণীভেদে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।

নিচে আমরা শ্রেণীবিধে আসন বিন্যাস ও টিকিটের মূল্য টেবিল আকারে প্রকাশ করেছি। এখান থেকে আপনারা পছন্দের আসনটি ক্রয় করে আপনার গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারেন।

Dhaka to Sylhet এবং Sylhet টু Dhaka রুটের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিটের মূল্য

আসন বিভাগ

টিকেটের মূল্য

শোভন ২৬৫ টাকা
শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা
প্রথম সিট ৪২৫ টাকা
প্রথম বার্থ  ৬৪০ টাকা
স্নিগ্ধা ৬১০ টাকা
এসি সিট ৫৫৮ টাকা
এসি বার্থ ১০৯৯ টাকা

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২২

পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশন

পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর থেকে সিলেট জেলার সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে থাকে। এই ট্রেনটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। নিচে পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশনগুলোর তালিকা প্রকাশ করা হলো।

  • ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
  • ভৈরব বাজার জংশন
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • আজমপুর
  • নোয়াপাড়া
  • শায়েস্তাগঞ্জ জংশন
  • শ্রীমঙ্গল
  • ভানুগাছ
  • কুলাউড়া জংশন
  • মাইজগাঁও

 

স্টেশন

ছাড়ার সময়

Kamalapur

06:35 AM

ঢাকা বিমানবন্দর

07:00 AM

Bhairab Bazar

08:06 AM

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

সকাল 08:30

আজমপুর

সকাল 08:55

Nayapara

09:36AM

শায়েস্তাগঞ্জ

সকাল 10:02

ভানুগাছ

সকাল ১০:৪৪

শ্রীমঙ্গল

11:10 AM

কুলাউড়া

11:47 AM

মাইজগাঁও

12:20 PM

সিলেট

1:20 PM

জয়ন্তীক এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশন

বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ঢাকা থেকে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করি একটি আন্তঃনগর ট্রেন। জয়ন্তী এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর মধ্যে একটি। নিচে জয়ন্তী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবৃত্তি স্টেশনগুলোর তালিকা প্রকাশ করা হলো

  • ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
  • আশুগঞ্জ
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • আজমপুর
  • মুকুন্দপুর
  • হরষপুর
  • মনতলা
  • নোয়াপাড়া
  • শাহজীবাজার
  • শায়েস্তাগঞ্জ জংশন
  • শ্রীমঙ্গল
  • ভানুগাছ
  • কুলাউড়া জংশন
  • মাইজগাঁও

জয়ন্তীক এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশন

স্টেশন

ছাড়ার সময়

Komolapur

06:35 AM

ঢাকা বিমানবন্দর

07:00 AM

Bhairab Bazar

08:06 AM

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

সকাল 08:30

আজমপুর

সকাল 08:55

Nayapara

09:36AM

শায়েস্তাগঞ্জ

সকাল 10:02

ভানুগাছ

সকাল ১০:৪৪

শ্রীমঙ্গল

11:10 AM

কুলাউড়া

11:47 AM

মাইজগাঁও

12:20 PM

সিলেট

1:20 PM

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২২

জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ট্রেনের রোলিং স্টক

জয়ন্তী এক্সপ্রেস ট্রেনটি ইন্দোনেশিয়ান পিটি ইনকা রেক বা কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হয়। এই ট্রেনটিতে ১৪ টি বগি রয়েছে যার মধ্যে দুটি গার্ড কার, শোভন চেয়া্‌ খাবার গাড়ি, দুটি এসি চেয়া্‌ একটি এসি স্লিপার, একটি পাওয়ার কার, আটটি শোভন চেয়ার বগি রয়েছে।

জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ট্রেনের অন্যান্য সেবা

এই ট্রেনে শোভন চেয়ার, এসি চেয়ার, এসি কেবিন সহ ঘুমানোর ব্যবস্থা খাদ্য সুবিধা বিনোদনের ব্যবস্থা মালপত্রের সুবিধা প্রদান করে থাকে।

ঢাকা টু সিলেট এবং সিলেট টু ঢাকা গামী মেইল ট্রেন

এই রুটে একটি মাত্র মেইল ট্রেন যাতায়াত করে। ট্রেনটি হল সুরমা এক্সপ্রেস। ট্রেনটি কমলাপুর থেকে সিলেট যাত্রা পথে গাজীপুর জেলা নরসিংদী জেলা কিশোরগঞ্জ জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হবিগঞ্জ জেলা ও মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংযুক্ত করেছে।

সুরমা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কমলাপুর টঙ্গী নরসিংদী ভৈরব আখাউড়া কুলাউড়া সিলেট যাত্রা পথে মিটারগেজ রেলপথে যাতায়াত করে এবং এই ট্রেনটি প্রায় সকল স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে। এর ফলে এই ট্রেনে যাতায়াতের সময় অনেক দীর্ঘ হয়।

সুরমা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশন

  • মুকুন্দপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • হরষপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • কাশিমনগর রেলওয়ে স্টেশন
  • মনতলা রেলওয়ে স্টেশন
  • শাহপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • তেলিয়াপাড়া রেলওয়ে স্টেশন
  • ইটাখোলা রেলওয়ে স্টেশন
  • নোয়াপাড়া রেলওয়ে স্টেশন
  • ছাতিয়ান রেলওয়ে স্টেশন
  • শাহজিবাজার রেলওয়ে স্টেশন
  • সুতাং রেলওয়ে স্টেশন
  • শায়েস্তাগঞ্জ জংশন রেলওয়ে স্টেশন
  • লস্করপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • সাটিয়াজুড়ি রেলওয়ে স্টেশন
  • রশিদপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • সাতগাঁও রেলওয়ে স্টেশন
  • শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন
  • ভানুগাছ রেলওয়ে স্টেশন
  • শমসেরনগর রেলওয়ে স্টেশন
  • মনু রেলওয়ে স্টেশন
  • টিলাগাঁও রেলওয়ে স্টেশন
  • লংলা রেলওয়ে স্টেশন
  • কুলাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
  • ছকাপন রেলওয়ে স্টেশন
  • বরমচাল রেলওয়ে স্টেশন
  • ভাটোরা বাজার রেলওয়ে স্টেশন
  • মাইজগাঁও রেলওয়ে স্টেশন
  • ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
  • মোগলাবাজার রেলওয়ে স্টেশন
  • সিলেট রেলওয়ে স্টেশন

সম্পুর্ণ নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা রাখি এই নিবন্ধ থেকে আপনার যাবতীয় তথ্য খুঁজে পেয়েছেন।এই নিবন্ধ সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন।ট্রেনের যাবতীয় আপডেট সব তথ্য পেতে https://quickinfo24.com/ এর সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ!

মিতালী এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ-ভারত) ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ,ভাড়ার তালিকা ও যাত্রা বিরতি ষ্টেশন 2022

মিতালী এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ-ভারত) ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ,ভাড়ার তালিকা

মিতালী এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ-ভারত) ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ,ভাড়ার তালিকা ও যাত্রা বিরতি ষ্টেশন 2022-হ্যালো বন্ধুরা, আজকে আমরা মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী টিকিট, ভাড়ার তালিকা, বন্ধের দিন ও অল লাইনে টিকিট বুকিং সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি। আপনি কি মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী,টিকিট মূল্য ও ভাড়ার তালিকা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনার উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে এই নিবন্ধে আপনাকে স্বাগতম।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী 2022

বাংলাদেশ ও ভারত এই দুই দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো মধুর করতে দুই দেশের সরকার একটি এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করেছে। আর ট্রেনটি হলো মিতালী এক্সপ্রেস। ট্রেনটি চালু হওয়াতে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক সহজতর হয়েছে। মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ভারতের জলপাইগুড়ি রুটে চলাচল করবে।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিতালীএক্সপ্রেস ট্রেনটি উদ্বোধন করেন। এই ট্রেনটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের উত্তরের জেলা নীলফামারী, ডোমার চিলাহাটি দিয়ে ভারতের হলদিবাড়ি হয়ে জলপাইগুড়ি পর্যন্ত চলাচল করবে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে দুই দিন  চলাচল করে থাকে। আপনি যদি মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এই নিবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

ট্রেনটি চালু হওয়ার পর থেকে দ-সাপ্তাহিকভাবে চালিত এই ট্রেনটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং রবিবার ও বুধবার নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়।ভারতের শিলিগুড়ি থেকে ঢাকা পর্যন্ত প্রায় 600 কিলোমিটার রেলপথ পাড়ি দিতে সময় লাগে প্রায় সাড়ে 11 ঘণ্টা। মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী নিচে টেবিল আকারে প্রকাশ করা হলো।

নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকা

ট্রেন নং ষ্টেশন আগমন প্রস্থান অঞ্চল
৩১৩১ নিউ জলপাইগুরি         – ০৮ঃ৪০ এনইএফআর
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ২০ঃ০০           – বিআর

ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুরি

ট্রেন নং ষ্টেশন আগমন প্রস্থান অঞ্চল
৩১৩২ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ০৭ঃ২৫ বিআর
নিউ জলপাইগুরি ১৮ঃ৪৫ এনইএফআর

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্টেশন

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রাকালীন সময় তিনটি স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে। ট্রেনটি যখন বাংলাদেশের ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে টাঙ্গাইল ঈশ্বরদী নাটোর হেলি হয় পার্বতীপুর রেল স্টেশনে এবং চিলাহাটিতে গিয়ে থামে।

চিলাহাটিতে থামানোর পর ভারতে ভ্রমণকারী যাত্রীদের জন্য ট্রেনটিতে দুটি অতিরিক্ত কোষ সংযুক্ত করা হয়। এরপর ট্রেনটি সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করে এবং নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশনে পৌঁছানোর আগে ট্রেনটি হলদিবাড়ি তে একবার থামে।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য

এই ট্রেনটি যেহেতু আন্তর্জাতিক ট্রেন সেহেতু এই ট্রেনের টিকিটের মূল্য একটু বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। এই ট্রেনে যাতায়াত করতে হলে অবশ্যই পাসপোর্ট ও ভিসা লাগবে। নিচে এই ট্রেনের টিকিটের মূল্য ভ্যাটসহ প্রকাশ করা হলো।

ভ্যাট ৫০০ টাকা হারে বাংলাদেশী টাকা হিসেবে প্রকাশ করা হলো

আসনের নাম টিকিটের মূল্য
এসি চেয়ার ২৭০৫ টাকা
এসি সিট ৩৮০৫ টাকা
এসি বার্থ ৪৯০৫ টাকা

বিঃদ্রঃ চিলাহাটি থেকে নিউ জলপাইগুড়ির ভাড়া ১২৩৫ টাকা

টিকিট প্রাপ্তির স্থান:

রেলওয়ে স্টেশন, ঢাকা
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম
কলকাতা টার্মিনাল স্টেশন, কলকাতা
ফেয়ারলীপ্লেস রেলওয়ে বিল্ডিং, কলকাতা।

মালামাল বহনের সম্ভাব্য খরচঃ

পাঁচ বছরের কম বয়সী যাত্রীর ক্ষেত্রেঃএকজন যাত্রী সর্বোচ্চ 20 কেজি পর্যন্ত মালামাল বিনামূল্যে বহন করতে পারবে। 20 কেজি উপরে মালামাল বহন করলে প্রতি কেজিতে দুই ডলারের সমপরিমাণ ঢাকা এবং 35 কেজির উপরে মালামাল বহন করলে প্রতি কেজিতে 10 ডলারের সমপরিমাণ টাকা অতিরিক্ত যুক্ত হবে।

প্রাপ্ত বয়সের যাত্রার ক্ষেত্রেঃএকজন প্রাপ্তবয়স্ক যাত্রী সর্বোচ্চ 35 কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করতে পারবে।

ট্রেনে যাতায়াত কারী সকল বন্ধুদের কে বলি ট্রেনে উঠা-নামার সময় অবশ্যই নিজের মালামাল নিজের আয়ত্তে রাখবেন।আপনার যাত্রা শুভ হোক।মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের আরো কোন তথ্য জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।মিতালী এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ-ভারত) ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ,ভাড়ার তালিকা

অন্যান্য ট্রেনের সময়সূচী,টিকিট ও ভাড়ার মূল্য জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

দার্জিলিং সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

দার্জিলিং সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

কিছু মানুষের ইচ্ছের ঘুড়ি গুলো উড়ে বেড়ায় মেঘ পাড়ি দিয়ে আকাশ ছুঁতে চায়। অসীম আকাশ পানে চিৎকার করে বলতে চায় আমি উন্মুক্ত আমি স্বাধীন। কিন্তু আফসোস মানুষ তো আর ঘুড়ি হতে পারে না, পাখির মত উড়তে জানে না । তবে বাংলায় একটা প্রবাদ আছে ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় । আপনার এই অসীম চাহিদা পূরণ করবে পাহাড়ের রাজ্য দার্জিলিং জায়গাটি।

দার্জিলিংয়ের প্রতিটি বাক যেন অষ্টাদশী তরুণীর নির্লিপ্ত চাহনি । শুধু তাকিয়ে থাকতে মন চাইছে আর ডুবে যেতে মন চাইবেত।পাহাড়ের কথোপকথনের শব্দরাশি আর শত সহস্ত্র অভিমানী পাহাড়ি মুখশ্রীর আলিঙ্গন পাবেন দার্জিলিং জুড়ে। নিজেকেই উজার করে রাখা এক প্রিয়তম প্রেমিকার অপর নাম দার্জিলিং।

এবার দার্জিলিং সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি শহর ও পুরসভা হল দার্জিলিং। এই শহরটি হিমালয়ের শিবালিক পর্বত শ্রেণীতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৬,৭০০ ফুট( ২,০৪২.২ মি)উচ্চতায় অবস্থিত। শহরটিতে অনেক চা উৎপাদন করা হয়। এখানকার চাও উৎপাদকেরা কাল চায়ের উৎপাদন করতে শুরু করেন এবং নতুন ধরনের গাজন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন করেন ।বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা দৃশ্য ও ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য দার্জিলিং হিমালয়ান রেলের জন্য বিখ্যাত একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র ।

গএখানে অনেক ধরনের জাতি রয়েছে তারমধ্যে লেপচা ,খাম্বা , গোর্খা , নেওয়ার, সেরপা ,ভুটিয়া অন্যতম । বাঙালি ও ভারতের অন্যান্য জাতি ও ভাষাগোষ্ঠীর সমাবেশ দার্জিলিংয়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে প্রতিফলিত হয়েছে।

সিক্কিম ,নেপাল ,ভুটান ও ব্রিটিশ ভারতের ইতিহাসের সঙ্গে দার্জিলিং এর ইতিহাস অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত সিক্কিম রাজ্য দ্বারা দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি অঞ্চল শাসিত হতো ।

এবার জেনে নেয়া যাক কিছু দর্শনীয় স্থানসমূহের তথ্য

পদ্মজা নাইডু হিমালায়ান জুলজিক্যাল পার্ক: এই পার্কে রেড পান্ডা, স্নো লেপার্ড, তিব্বতীয় নেকড়ে সহ পূর্ব হিমালয়ের প্রচুর বিপদগ্রস্ত ও বিলুপ্ত প্রাণী দের দেখতে পাওয়া যায়।

ধীরধাম মন্দির: কাঠমান্ডু বিখ্যাত পশুপতিনাথ মন্দির অনুরূপ এই মন্দির।

বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম: জাদুঘরের মাধ্যমে আপনারা গাছপালা ও পশু পাখিদের প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে প্রবেশ করতে পারবেন।

লাওডস্ বোটানিক্যাল গার্ডেন: এই উদ্যানে অর্কিড, রডোডেনড্রন, মঙ্গোলিয়া, প্রিমুলা ,ফার্ন সহ নানা জাতের হিমালয়ের উদ্ভিদ দেখতে পাবেন।

ঘুম বৌদ্ধ মনেস্ট্রি: এটি এই অঞ্চলের সর্ববৃহ ৎ মনেস্ট্রি ।

জাপানিজ টেম্পল এবং পিস প্যাগোডা:

দার্জিলিং শহর থেকে মাত্র 10 মিনিট ব্যবধানের পথ পাড়ি দিয়ে এই ইমারতের কাছে আসা যায়। এটি ১৯৭২ সালে স্থাপিত হয়। এটি ভোর চারটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত খোলা থাকে। আপনারা যারা আসবেন তারা এ সময়ের মধ্যে চলে আসবেন।

হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট: এটির দার্জিলিং শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানকার চায়ের সবুজ পাতার মনোরম পরিবেশ আপনাকে মন মুগ্ধ করে তুলবে।

দার্জিলিং ম্যাল এবং মহাকাল মন্দির: দার্জিলিং ম্যাল এবং মহাকাল মন্দির পাশাপাশি অবস্থিত। পায়ে হেঁটেই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ঘুরে আসা যায়।

বাতাসিয়া লুপ: দার্জিলিং থেকে টাইগার হিল যেতে বাতাসিয়া লুপ পরে।

টাইগার হিল: দার্জিলিংয়ের সবচেয়ে উঁচু জায়গা হলেও এই টাইগার হিল। এই জায়গা থেকে আপনি খুব কাছাকাছি সূর্য উঠানামা দেখতে পাবে এবং তা ক্যামেরায় বন্দী করিও নিতে পারেন।

টয় ট্রেন: দার্জিলিংয়ের সবচেয়ে দর্শনীয় স্থান সমূহের মধ্যে এই টয়ট্রেন অর্থাৎ হিমালায়ান ট্রেন বিখ্যাত। ১৮৭৯-১৮৮১ সাল পর্যন্ত এই রেললাইন স্থাপিত হয়।

 

আপনারা যারা বিভিন্ন কাজ কর্মে ব্যস্ত রয়েছেন কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময় পান না। তারা একটু সময় করে এই দর্শনীয় স্থান দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারেন। এখানে আসলে আপনার কি যে ভালো লাগবে তা বলে বুঝানো যাবে না। এখানকার প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আপনাকে এতটাই আনন্দ যোগাবে যে আপনার সারা জীবনের দুঃখ, কষ্ট, বেদনা নিমিষেই মলিন হয়ে যাবে।

আপনারা যারা ঘুরতে ভালোবাসেন তাদের জন্য আমাদের এই পেজটি অনেক উপকারে আসবে বলে আমাদের দীর্ঘ প্রয়াস।আমরা আপনাদের সামান্য উপকার করার জন্য দার্জিলিঙে থাকার জন্য যাতে কোনরকম সমস্যায় পড়তে না হয় তার জন্য নিচে খুব ভালো মানের কিছু হোটেলের নাম দেওয়া হল।

  1. Ramada by Wyndham Darjeeling:
  2. Mayfair Darjeeling:
  3. Sterling Swiss Heritage hotel & Spa:
  4. Sinclair’s Darjeeling:
  5. Jai hotel:
  6. Humro Himalayan Orchid:
  7. Villa Everest:
  8. Tathagata Rooms:
  9. Crown Ville:

সিক্কিম ,নেপাল ,ভুটান ও ব্রিটিশ ভারতের ইতিহাসের সঙ্গে দার্জিলিং এর ইতিহাস অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত সিক্কিম রাজ্য দ্বারা দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি অঞ্চল শাসিত হতো ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য 2022

ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য

ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য 2022-আপনারা যারা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম কিংবা চট্রগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা ভাবছেন,তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।আজকে আমরা সুবর্ন এক্সপ্রেস অর্থ্যাৎ ঢাকা-চট্রগ্রাম-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী,টিকিটের মূল্য,বন্ধের দিন সহ অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পেয়ে যাবেন।তার জন্য আপনাকে সম্পূর্ন পোস্টটি অনুসরন করতে হবে ।

বাংলাদেশের প্রথম  বিরতিহীন আন্তনগর ট্রেন হচ্ছে সুবর্ন এক্সপ্রেস। এটি ঢাকা কমলাপুর রেল স্টেসন থেকে চট্রগ্রাম পর্যন্ত চলাচল করে। সুবর্ণ এক্সপ্রেস ১৯৯৮ সালের ১৪ এপ্রিল উদ্বোধন করা হয়।তবে এই ট্রেন চালুর পূর্বে মহানগর এক্সপ্রেস ৭০১/৭০২ ঢাকা- চট্টগ্রাম- ঢাকা চলাচল করত। সুবর্ণ এক্সপ্রেস চালু হওয়ার পর  মহানগর এক্সপ্রেস এর নাম্বার সুবর্ণ এক্সপ্রেস কে দিয়ে  দেওয়া হয়।সুবর্ণা এক্সপ্রেসের বেজ চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন। 

শুরুর দিকে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ২৭০০ ও ২৬০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হয়েছিল। এরপর এটি পরিবর্তন করে ২৯০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ দাঁড়া প্রতিস্থাপন করা হয়। তবে বর্তমানে একে আবার পরিবর্তন করে ৩০০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ দাঁড়া এর কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রথমে সবুজ হলুদ এয়ার ব্রেকের কোচে চলাচল করত। এতে রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যার কারণে ২০০৭ সালে এই রেক পরিবর্তন করে চিনা সাদা এর ব্রেক এর কোচ দ্বারা চালনা শুরু করে। ২০১৬ সালে ট্রেন টিকে ইন্দোনেশিয় লাল সবুজ কোচের রেক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য 2022

সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেন টিতে 18 টি কোচ রয়েছে। যার মধ্যে আটটি তাপানুকুল চেয়ার, সাতটি শোভন চেয়ার, দুইটি শোভন চেয়ার+খাবার গাড়ি+গার্ড ব্রেক এবং একটি পাওয়ার কার রয়েছে। এই ট্রেনে মোট ৮৯০ টি আসন রয়েছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা ট্রেনের সময়সূচীঃ

বাংলাদেশের রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা-চট্টগ্রাম- ঢাকা রুটে চলাচল করে। এটি সপ্তাহে ছয়দিন চলাচল করে। সপ্তাহে একদিন বন্ধ থাকে। সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি কখন কোন স্টেসন থেকে ছাড়ে তার সময়সূচী নিচে দেওয়া হলো।

ট্রেন

নং

উৎস

প্রস্থান

গন্তব্য

প্রবেশ

সাপ্তাহিক

ছুটি

৭০১ চট্টগ্রাম ০৭:০০ কমলাপুর ১২:২০ সোমবার
৭০২ কমলাপুর ১৬:৩০ চট্টগ্রাম ২১:৫০

সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতিঃ

সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর থেকে ছাড়ার পর শুধুমাত্র ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা গামী সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে

ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা ট্রেনের টিকিটের মূল্যঃ

আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা-চট্টগ্রাম ঢাকা রুটে চলাচল করে। আপনি চাইলে ট্রেনের টিকিট কাউন্টার কিংবা অনলাইনে ক্রয় করতে পারেন। এই ট্রেনে দুই শ্রেণীর আসন বিন্যাস রয়েছে। একটি শোভন চেয়ার এবং আরেকটি তাপানুকুল চেয়ার। নিচে এই দুই শ্রেণীর টিকিটের মূল্য প্রকাশ করা হলো।

আসন বিন্যাস

টিকিটের মূল্য+ ভ্যাট ১৫%

শোভন চেয়ার ৩৫৫
তাপানুকুল চেয়ার ৬৭৩

সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের গতিবেগঃ

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রেলপথের দৈর্ঘ্য ৩৪৬ কিলোমিটার এবং এর গতিবেগ ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার। এতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের সময় লাগে ৫ ঘন্টা ২০ মিনিট।

বি:দ: যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিংবা অনেক সময় ট্রেনের সময় পরিবর্তন হতে পারে।

আমরা বরাবরই সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করি যাতে আপনাদের কোন রকম বিভ্রান্তির মুখে পড়তে না হয়। ট্রেনের সকল ধরনের আপডেট তথ্য এই সাইডে পেয়ে থাকবেন ।

পরিশেষে একটি কথা বলব যেখানে যান না কেন নিরাপদে যাবেন এবং নিজের মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখবেন ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃমিতালী এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ-ভারত) ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ,ভাড়ার তালিকা ও যাত্রা বিরতি ষ্টেশন 2022

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ও ভাড়ার তালিকা 2022

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ও ভাড়ার তালিকা

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২২-হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই । আজকে আপনাদের কাছে  ঢাকা থেকে পঞ্চগড় এবং পঞ্চগড় থেকে ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটির  সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত জানাবো।

 এখানে আপনারা জানতে পারবেন দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ও ভাড়ার তালিকা । তাছাড়া আরো জানতে পারবেন ঢাকা থেকে পঞ্চগড় যেতে কিভাবে ঢাকার ষ্টেশন থেকে টিকেট ক্রয় করতে হয়,অনলাইনে কিভাবে টিকিট ক্রয় করতে হয় ,কোন টিকিট এর  মূল্য,কত এবং আসন বিন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা।

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিষেবার একটি আন্তঃনগর ট্রেন যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে। এই ট্রেনটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। আগে এটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে দিনাজপুর চলাচল করত পরে এটি পঞ্চগড় পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।

ঢাকা থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত দুটি ট্রেন ব্যবস্থা রয়েছে। একটি দ্রুতযান এক্সপ্রেস ও অন্যটি পঞ্চগড় এক্সপ্রেস। আজকে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এই ট্রেনে মোট বারোটি বগি রয়েছে। তার জন্য আপনাদের এই নিবন্ধটি শেষ পর্যন্ত অনুসরণ করতে হবে। 

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২২

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি একটি দ্রুতগতিসম্পন্ন ট্রেন। আপনারা  যারা ঢাকা থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত নিরাপদে  অতি অল্প সময়ের মধ্যেআপনাদের গন্তব্যস্থলে যেতে চান তাহলে আপনারা দ্রুতযান এক্সপ্রেসে করে যেতে পারেন।

সাপ্তাহিক কোন বন্ধ না থাকায় এই ট্রেনটি প্রতিদিনই চলাচল করে। দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত আটটায় ঢাকা কমলাপুর থেকে ত্যাগ করে এবং পঞ্চগড় জেলার সর্বশেষ স্টেশন বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেশনে সকাল ০৬ টায় ১০ মিনিটে অবস্থান করে।

আবার পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেশন থেকে সকাল ০৮ টায় ত্যাগ করে এবং ঢাকা কমলাপুর স্টেশনে ০৬ টা ৩৫ মিনিটে অবস্থান করে।

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের গতিঃ

ঢাকা থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব 526 কিলোমিটার। দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঘন্টায় 100 কিলোমিটার পর্যন্ত অতিক্রম করে। 

অনলাইনে টিকিট বুকিংঃ 

আপনারা যারা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন তাদের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগ অনলাইনে টিকিট বুকিং এর ব্যবস্থা নিয়েছেন। যাতে আপনারা ঘরে বসেই অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে পারেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগ অনলাইনে টিকিট ক্রয় করার জন্য রেল সেবা নামে একটি অ্যাপস চালু করেন। আপনারা যারা অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে চান তাহলে নিচের কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করুন। অনলাইনে টিকিট ক্রয় করার জন্য প্রথমে আপনাদের রেলসেবা অ্যাপস টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। এরপরআপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে এখান থেকে আপনি আপনার যে কোন জায়গার টিকিট ক্রয় করতে পারবেন।

Durutojan Express ট্রেনের আসন বিন্যাসঃ

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে সাত শ্রেণীর আসন বিন্যাস রয়েছে। তা হল এসি বার্থ,এসি সিট,স্নিন্ধা,প্রথম সিট,প্রথম বার্থ, শোভন,শোভন চেয়ার।

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্যঃ

বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল ট্রেনের টিকিটের মূল্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করা হয়েছে। যা অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় অনেক কম। আপনারা যারা দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের টিকিটের মূল্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে তা দেওয়া হল 

আসন বিভাগ টিকেটের মূল্য + (১৫%ভ্যাট)
শোভন ৩৯০ টাকা
শোভন চেয়ার ৫৬৫ টাকা
প্রথম সিট ৬২০ টাকা
প্রথম বার্থ ৯৩০ টাকা
স্নিগ্ধা ৭৭৫ টাকা
এসি সিট ৯৩০  টাকা
এসি বার্থ ১৩৯০ টাকা

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতিঃ

ঢাকা থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত যেতে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি অনেক স্টেশনে খুব কম সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে। নিচে যাত্রা বিরতি স্টেশনগুলোর নাম প্রকাশ করা হলো।

  • বিমানবন্দর স্টেশন
  • জয়দেবপুরে
  • যমুনা ব্রিজের পূর্বদিকে
  • যমুনা ব্রিজের পশ্চিমে
  • ইশ্বরদী বাইপাস
  • নাটোর
  • সান্তাহার
  • আক্কেলপুর
  • জয়পুরহাট
  • পাঁচবিবি
  • বিরামপুর
  • ফুলবাড়ি
  • পার্বতীপুর
  • চিরিবন্দর
  • দিনাজপুর
  • সেতাবগঞ্জ
  • পীরগঞ্জ
  • ঠাকুরগাঁও
  • রুহিলা
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম

দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের অন্যান্য সুবিধাঃ

দের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগ ট্রেনের মধ্যে নানাবিধ সুবিধার ব্যাবস্থা করেছেন ।যে সকল যাতী ভাই বোনেরা দূরের কোন পথ পাড়ি দিয়ে থাকেন তাদের যাতাপথে যাতে কোন সমস্যা না হয় তার জন্য খাবারের ব্যাবস্থা ,নামাজের ব্যাবস্থা ,ঘুমানোর ব্যাবস্থা ,পড়াশুনার ব্যাবস্থা সহ অনেক সুবিধা দিয়ে থাকেন

পরিশেষে একটি কথাই বলতে চাই ট্রেনে উঠার আগে  অবশ্যই টিকিট সংগ্রহ করে উঠবেন,নছেথ আপনাদের জেল- জরিমানা সহ অনেক হয়রানির সম্মুখীন হতে হবে।

আপনার যাত্তা শুভ হোক । যেখানে যাবেন নিরাপদে যাবেন এবং নিজের মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখবেন। আপনাদের যদি কোনো তথ্য জানার কিংবা দেয়ার প্রয়োজন মনে করেন অবশ্যই নিচের কমেন্ট বকছে জানেবেন ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃউপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, ভাড়ার তালিকা ও বন্ধের দিন 2022